এই উইকেটে ১৫০-১৬০ রান করা সম্ভব ছিল: জাকের

ছবি: সংবাদ সম্মেলনে জাকের আলী, বিসিবি

২৮ রানে বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলেছিল ৪ উইকেট। সেখান থেকে শেখ মেহেদীকে নিয়ে ৫৩ রানের জুটি গড়েন জাকের আলী। এরপর ছোটো ছোটো আরও কিছু জুটি গড়ে তিনি বাংলাদেশকে পৌঁছে দেন ১৩৩ রানে। নিজেও তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। তার কাছে অন্তত ১৪০ রান করার স্পষ্ট বার্তা ছিল অধিনায়কের।
নাকভির সঙ্গে সিরিজ বাড়ানো নিয়ে কথা বলবেন বুলবুল
৯ ঘন্টা আগে
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি পরিকল্পনা খোলাসা করে বলেছেন, 'আজকের উইকেটে আমার মনে হয়েছে ১৫০ থেকে ১৬০ রান করা সম্ভব ছিল যদি আমরা ঠিকঠাক ব্যাটিং করতে পারতাম। কিন্তু আমি ব্যাটিংয়ে যাওয়ার আগে ক্যাপ্টেন বলে দিয়েছিলেন যে যেহেতু আমরা শুরুতে উইকেট হারিয়েছি, তাই ১৪০ রানের জন্য এগোতে হবে। শেষের ছক্কাটা হলে হয়ে যেতো।'

ম্যাচ জেতানো ইনিংস ছাড়া আমি কাউন্ট করি না: জাকের
৯ ঘন্টা আগে
বাংলাদেশের মতো পাকিস্তানও শুরুতে বিপর্যয়ে পড়ে। এক সময় ১৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে তারা। সেখান থেকে ফাহিম আশরাফ ও আহমেদ দানিয়েল পাকিস্তানকে জয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। শেষ দুই ওভারে ২৮ রানের সমীকরণ তারা দুজন নামিয়ে এনেছিলেন ১৩ রানে। জাকের জানিয়েছেন পাকিস্তান ঘুরে দাঁড়াতে পারে এটা তাদের ধারণায় ছিল। তবে ফিল্ডিং মিস ও ক্যাচ মিসের দায় নিজেদের কাঁধেই নিয়েছেন জাকের।
তিনি বলেছেন, 'টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটটা এমনই। এরকম ম্যাচ থেকে ফিরে আসাটা অবাক হওয়ার মতো কিছু নয়। আমরাও ভাবছিলাম যে ওরা ফিরে আসতে পারে। আমাদেরও ভুল ছিল, আমরা ফিল্ডিংটা ভালো করতে পারিনি। এই মুহূর্তগুলো হঠাৎ করেই হয়ে গেছে। দল হিসেবে আমরা চাইবো পরেরবার এই জিনিসগুলো আরও ভালোভাবে করতে। তবে সব কৃতিত্ব ওদের প্রাপ্য। ওরা খুব ভালো ক্রিকেট খেলেছে, এত বাজে অবস্থা থেকে এই ফাইট দেওয়াটা দারুণ। আমরাও ভালো ক্রিকেট খেলেছি, আমরাও ফাইট করেছি। ফাইট করেই একটা ফাইটিং স্কোর দাঁড় করাতে পেরেছি। দিনের শেষে জয়-পরাজয় বড় কথা, আর আমরা ম্যাচটা জিতেছি।'