‘অনেকে আমাকে ফোন করে বলছে আপনার এই খেলোয়াড় ফিক্সিং করছে’
ছবি: পারটেক্সের প্রধান কোচ আনোয়ারুল মোস্তাকিম

সবমিলিয়ে ৯ ম্যাচ খেলে মাত্র দুটিতে জয় পেয়েছে পারটেক্স। ক্রিকেটারদের এমন পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট হতে পারছেন না ক্লাব কর্তৃপক্ষরা। পারফরম্যান্সের যখন এমন দশা তখন পারিশ্রমিক না পেয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) চিঠি দিয়েছেন পারটেক্সের ক্রিকেটাররা। একই দিনে সাব্বির-মুক্তার আলীদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন আনোয়ারুল মোস্তাকিম।
ব্যাটে-বলে পারটেক্সের জয়ের নায়ক আহরার
১৮ ঘন্টা আগে
এ প্রসঙ্গে পারটেক্সের প্রধান কোচ বলেন, ‘আমাদের অফিশিয়ালরা ইনস্ট্রাকশন দিয়েছে একরকম। তারা (ক্রিকেটাররা) খেলছে আরেক রকম। আমাদের অফিশিয়ালরা ইনস্ট্রাকশন দিচ্ছে, আমার দল ১০০ রানে অলআউট হয়ে যাক, কিন্তু ইতিবাচক খেলা চাই। কিন্তু ওরা গিয়ে নেগেটিভ ক্রিকেট খেলেছে।’
নেতিবাচক ক্রিকেটের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে আনোয়ারুল মোস্তাকিম বলেন, ‘নেগেটিভ বলতে যেমন ধরেন ৫০ বল খেলে ১৮ রান। ওই ধরেন কেউ ৪০ বল খেলে ৫ রান। আমার অফিশিয়াল তো এটা গ্রহণ করেনি।’

দলের চাহিদা মিটিয়ে ক্রিকেট খেলতে না পারায় পারটেক্সের ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে ‘ম্যাচ ফিক্সিংয়ের’ অভিযোগও উঠেছে। বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে এমন অভিযোগ ছিল আগে থেকেই। তবে সবশেষ কয়েক মৌসুমে তেমন কিছুর প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ক্রিকেটারদের অনুশীলন বর্জনের দিনে পারটেক্সের কোচ দাবি করেছেন, অনেকে তাকে ফোন করে জানিয়েছেন কয়েকজন খেলোয়াড় ফিক্সিং করছেন।
জাহিদুজ্জামানের সেঞ্চুরি ছাপিয়ে গাজীর নায়ক লেগ স্পিনার ওয়াসি
১৩ ঘন্টা আগে
এ প্রসঙ্গে আনোয়ারুল মোস্তাকিম বলেন, ‘এটা শুধু (সন্দেহ) আমরা না। বিভিন্ন জায়গা থেকে ফোন আসছে, এটা সন্দেহজনক, তোমাদের দলের খেলোয়াড়েরা এমন করছে কেন! এ রকম তো খেলার কথা না। যেখানে ২২০ রান তাড়া করছি, ২০ ওভারে ৩৭ রান। এটা তো সন্দেহজনক খেলা।’
‘আমি তো প্রমাণ ছাড়া কোনো কথা বলতে পারছি না। আমাকে অনেক খেলোয়াড় অনেক ফোন করছে, আপনার এই খেলোয়াড় ফিক্সিং করছে। এই খেলোয়াড় এটা করছে, ওটা করছে। আমার তো এ বিষয়ে অভিজ্ঞতা নেই, ফিক্সিংটা করে কীভাবে। কিন্তু এ রকম নেগেটিভ খেলা কেন!’