অমিতের সেঞ্চুরি ম্লান করে আবাহনীর আরো কাছে মোহামেডান

ছবি: অমিতের সেঞ্চুরি ম্লান করে আবাহনীর আরো কাছে মোহামেডান, ক্রিকফ্রেঞ্জি

তিন বলে দুই রান করে তাইবুর রহমানের দারুণ থ্রো'তে রানআউট হন এই ওপেনার। তারপর ৬৫ রানের জুটি গড়েন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন এবং রনি তালুকদার। রনিকে হাফ সেঞ্চুরি করতে দেননি তাইবুর। তাকে কট এন্ড বোল্ডে মাঠ ছাড়িয়েছেন। ফেরার আগে রনি করেন ৪৯ বলে ৪৬ রান।
২ ম্যাচ নিষিদ্ধ হৃদয়, জরিমানা ৮০ হাজার টাকা
১৭ ঘন্টা আগে
এরপর ৭৩ রানের জুটি গড়েন অঙ্কন এবং তাওহীদ হৃদয়। এই জুটিতে হাফ সেঞ্চুরি পান অঙ্কন। যদিও ৮৩ বলে ৬৪ রানের ধীরগতির ইনিংস খেলে আরিফ আহমেদের বলে বিদায় নেন তিনি। অবশ্য ধীরগতির এই ইনিংসেও দুটি চার ও তিনটি ছক্কা হাঁকান তিনি।
দলীয় ১৭১ রানের মধ্যে হৃদয়ও ফিরে যান। হাফ সেঞ্চুরির অপূর্ণতা নিয়ে মাঠ ছাড়ার আগে তিনি করেন ৬১ বলে ৪২ রান। জাহিদ জাভেদ লেগ বিফোর উইকেটের ফাঁদে ফেলেন তাকে। তারপর ৪১ রানের জুটি গড়েন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। মুশফিক হাফ সেঞ্চুরি পেলেও মাহমুদউল্লাহ ১৯ বলে ১৬ রানে আরিফের বলে বোল্ড হন।

এরপর মেহেদী হাসান মিরাজ ১৫ বলে ১৮ এবং সাইফউদ্দিন ৯ বলে ১২ রান করে ফিরে যান। মুশফিক একাই দলের রান বাড়ানোর প্রচেষ্টায় থাকেন। ৫৭ বলে ছয়টি চার ও একটি ছক্কায় ৭৫ রানের অপরাজিত থাকেন তিনি। মোহামেডান থামে সাত উইকেটে ২৮৭ রান করে। অগ্রণীর হয়ে আরিফ আহমেদ ৪৭ রান খরচায় তিন উইকেট নেন।
অগ্রণীর বিপক্ষে হেরেও সুপার লিগে রূপগঞ্জ
১৭ ঘন্টা আগে
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৮ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারায় অগ্রণী ব্যাংক। প্রথম ওভারে রানের খাতা খোলার আগেই ইমরানউজ্জামানকে ফেরান ইবাদত হোসেন। তৃতীয় ওভারে সাদমান ইসলামকেও দারুণ এক বলে বোল্ড করেন ইবাদত। এ দিন পাঁচ রান আসে সাদমানের ব্যাটে।
চতুর্থ ওভারে নাসুম আহমেদ বিদায় করেন প্রীতম কুমারকে। সাত বল খেলে দুই রানে বোল্ড হন তিনি। তারপর ৬৪ রানের জুটি গড়েন অমিত এবং মার্শাল আইয়ুব। ৫৩ বলে ৩৭ রান করা মার্শালকে লেগ বিফোর উইকেটের ফাঁদে ফেলেন তাইজুল ইসলাম।
দলের রান একশ পার হতে বিদায় নেন তাইবুরও। মিরাজের গুড লেংথের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ তুলে দেন তাইবুর। তার ব্যাটে আসে ১৪ রান। দলীয় ১৩১ রানের মধ্যে শুভাগত হোম এবং জাহিদ জাভেদের উইকেট হারায় দলটি। শুভাগত দুই রানে নাসুমের বলে এবং জাভেদ আট রানে মিরাজের বলে বোল্ড হন।
তারপর শহিদুল ইসলামের সঙ্গে আরও ৪৯ রানের জুটি গড়েন অমিত। দলীয় ১৮০ রানে শহিদুলকে বিদায় করেন নাসুম। তারপর সেঞ্চুরি তুলে নেন অমিত। ইবাদতের বলে ফেরার আগে ১২৩ বলে ১০৫ রান করেন তিনি। ২১৩ রানে থামে অগ্রণী। মোহামেডানের হয়ে তিনটি করে উইকেট নেন ইবাদত এবং মিরাজ।