বিজয়-শুভ'র হাফ সেঞ্চুরির ম্যাচে সোহান-রাব্বিদের বড় হার

ছবি: হাফ সেঞ্চুরির পর ইনিংস লম্বা করতে পারেননি এনামুল হক বিজয়, ক্রিকফ্রেঞ্জি

টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে সাত উইকেটে ২৯৮ রান তোলে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স। ওপেনিং জুটিতেই দলটি তোলে ৮৩ রান। ৪৪ বলে ৩০ রান করা সাদিকুর রহমানকে ফেরান সানজামুল ইসলাম।
সাদিকুরের আক্ষেপ ও তোফায়েলের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে গাজীর জয়
৭ মার্চ ২৫
দলীয় ১৩২ রানের মধ্যে আরো দুই উইকেট হারায় দলটি। সানজামুলের গুড লেংথের ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান এনামুল হক বিজয়। এর আগেই অবশ্য হাফ সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে নেন বিজয়। পাঁচটি চার ও তিনটি ছক্কায় ৯৪ বলে ৬৯ রান করে ফিরে যান তিনি।
১৮ বলে পাঁচ রান করা সালমান হোসেন ইমনকে টিকতে দেননি কামরুল ইসলাম রাব্বি। তিন উইকেট পড়ার পর ৭৪ রানের জুটি গড়েন শামসুর রহমান শুভ এবং আমিনুল ইসলাম বিপ্লব। শুভ ৭২ বলে ৬০ রান করে সানজামুলের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ডিপ এক্সট্রা কভারে ক্যাচ দিয়ে ৪৪ রানে ফিরে যান বিপ্লব।

এই উইকেটটিও নেন সানজামুল। সবমিলিয়ে ৫১ রান খরচায় চার উইকেট নেন তিনি। শেষদিকে তোফায়েল আহমেদের ২০ বলে ৩৩ এবং আব্দুল গাফফার সাকলাইনের ১৭ বলে ৩৩ রানের দুটি ক্যামিওতে লড়াকু সংগ্রহ গড়ে গাজী।
রানবন্যার ম্যাচে আফিফ-সাইফের সেঞ্চুরি মিস, ধানমন্ডির জয়
৭ মার্চ ২৫
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় ধানমন্ডি। দ্বিতীয় বলেই আশিকুর রহমান শিবলিকে বোল্ড করেন আব্দুল গাফফার সাকলাইন। দশ ওভারের মধ্যে হাবিবুর রহমান (৮) এবং ফজলে মাহমুদ রাব্বির (১০) উইকেট হারায় দলটি।
আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান রাব্বি এই ম্যাচে রান আউটে কাটা পড়ার আগে করেন ২৮ বলে ১৮ রান। বিপ্লবের দারুণ থ্রো'তে ফিরতে হয় তাকে। ৩৩ বলে ৩৩ রান করে উইকেটরক্ষক বিজয়কে ক্যাচ দিয়ে সোহান ফিরে গেলে ম্যাচ থেকে পুরোপুরি ছিটকে যায় ধানমন্ডি।
শেষদিকে মঈন খানের ৪০ বলে ২৪ এবং হাসান মুরাদের ৩৪ বলে ১২ রানের ইনিংস দুটি কেবল ম্যাচের দৈর্ঘ্য লম্বা করেছে। ৩৪.২ ওভারে অল আউট হয় ধানমন্ডি। গাজির হয়ে ২৯ রান খরচায় তিন উইকেট নেন ওয়াসি সিদ্দিকি। দুটি করে উইকেট নেন সাকলাইন এবং আরিদুল ইসলাম আকাশ।