হৃদয়ের শাস্তি আরেক দফা পাল্টাল বিসিবি

ছবি: তাওহীদ হৃদয় ও তামিম ইকবাল, ক্রিকফ্রেঞ্জি

মাঠে আম্পায়রের সঙ্গে বাজে আচরণ ও গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে আম্পায়ারের সমালোচনার জন্য দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয় হৃদয়কে। যদিও এক ম্যাচ পরই মাঠে ফেরেন হৃদয়। নিয়ম ভঙ্গ করে আম্পায়ার্ক কমিটির সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে তার শাস্তির মেয়াদ কমিয়ে নেয়া হয়।
হৃদয়ের আবার শাস্তি হাস্যকর, বলেছেন তামিম
১৫ ঘন্টা আগে
এরপর দেশজুড়ে তোলপাড়ের পর নতুন করে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয় মোহামেডানের এই ক্রিকেটারকে। প্রিমিয়ার লিগ পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের (সিসিডিএম) টেকনিক্যাল কমিটির নতুন আহ্বায়ক নাজমুল আবেদিন ফাহিম এই সিদ্ধান্ত দেন।

সেই সিদ্ধান্ত এক দিনও টিকল না। বিসিবির প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় বাংলাদেশ জাতীয় দলের ব্যাটার হৃদয়ের বাকি শাস্তি পেছানো হয়েছে। তিনি ওই এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা আগামী ১২ মাসের মধ্যে যে কোনো সময়ে ভোগ করবেন। ফলে চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে বাকি দুই ম্যাচে খেলতে কোনো বাধা নেই হৃদয়ের।
সিসিডিএমে যোগ দিচ্ছেন ফাহিম
২৩ এপ্রিল ২৫
শনিবার মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষেও মাঠে নামতে পারবেন তিনি। এর আগে গত ১২ এপ্রিল মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে পারভেজ হোসেন ইমন ও মোহাম্মদ মিঠুনের বিপক্ষে আউটের আবেদন করেছিলেন মোহামেডানের ফিল্ডাররা। আউট না দিলে দুই অনফিল্ড আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত ও তানভীর আহমেদের সঙ্গে তর্ক জড়ান হৃদয়।
সেই অভিযোগের ভিত্তিতে হৃদয়ের নামের পাশে ৪ ডিমেরিট পয়েন্ট যুক্ত করা হয়। ফলে এক নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি হৃদয়কে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এরপর আম্পায়ারের সমালোচনার কারণে তাকে আরও এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞার দেয়া হয়। নিয়ম অনুযায়ী সুপার লিগের প্রথম দুই ম্যাচ নিষিদ্ধ থাকার কথা ছিলো তার। কিন্তু এক ম্যাচ পরই গত ২০ এপ্রিল অগ্রণী ব্যাংকের বিপক্ষে মোহামেডানের নেতৃত্ব দিতে দেখা যায় হৃদয়কে।