promotional_ad

তামিমের ঝড়ের পর মুরাদ-নাঈমের বোলিংয়ে জিতল চট্টগ্রাম

তামিমের আরেকটি দারুণ শট, ছবি: ক্রিকফ্রেঞ্জি
প্রথম ম্যাচে রান পাননি। প্রায় সাত মাস পর প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফিরে তামিম ইকবাল হতাশ করেছিলেন ভক্তদের। তবে পরের দিন দ্বিতীয় ম্যাচে সেই হতাশাকে রূপ দিলেন আনন্দে। ঝড়ো ব্যাটিংয়ে টি-টোয়েন্টিতে নিজের ৫০তম হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন তামিম। তার ৩৩ বলে ৬৫ রানের ইনিংসে ম্যাচও জিতেছে চট্টগ্রাম। এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে সিলেটকে ১২ রানে হারায় তামিমের দলটি।

promotional_ad

সিলেটর আউটার মাঠে আলোক সল্পতার কারণে ১৫ ওভারে নেমে আসা এই ম্যাচে তিনটি বিশাল ছক্কার সঙ্গে আটটি চারে, ১৯৬ স্ট্রাইক রেটে ঝড় তোলেন তামিম। আগের ম্যাচে ৮ বলে ৭ রান করে ফিরলেও এ দিন স্বরূপে ফেরেন তিনি। ইনিংসের তৃতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলে এবাদতকে চার হাঁকিয়ে যাত্রা শুরু করেন তিনি।


আরো পড়ুন

এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ছক্কা-চারে যাদের ব্যাটে আলোর ছোঁয়া

২৪ ডিসেম্বর ২৪
ব্যাটিংয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে সেরা পাঁচ, ক্রিকফ্রেঞ্জি

সিলেটের দুই পেসার এবাদত এবং আবু জায়েদ রাহির বোলিংয়ের বিপক্ষে দ্রুত রান তুলে ১৬ বলে করেন ৩০। পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় বলে ডাউন দ্যা উইকেটে এসে নাইম আহমেদকে হাঁকান তার 'ট্রেডমার্ক' ছক্কা। লং অনের ওপর দিয়ে বল সীমানার বাইরে। 


২৭ বলে মাহফুজুর রাব্বিকে চার হাঁকিয়ে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন তামিম। পরের বলে আবারও ডাউন দ্যা উইকেটে এসে ছক্কা। হাফ সেঞ্চুরির পর অবশ্য বেশীক্ষণ উইকেটে থাকেননি তামিম। তোফায়েল আহমেদকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হন তিনি। 



promotional_ad

১০.২ ওভারে তামিম যখন ফিরে যান তখন চট্টগ্রামের রান ১০৬। এরপর অবশ্য দ্রুতগতিতে উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। ১৫ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৫ রান তোলে দলটি। দলটির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ আসে ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়ের ব্যাটে। ১৭ বলে ২৯ রান করেন তিনি। সিলেটের হয়ে তিন ওভারে ১৯ রান খরচায় চারটি উইকেট নেন খালেদ আহমেদ।


আরো পড়ুন

মেট্রোকে হারাতে হলে আমাদের সেরাটাই খেলতে হবে: আকবর

২৩ ডিসেম্বর ২৪
ফাইনালের আগে নাইম শেখ (বামে) ও আকবর আলীর (ডানে) খুনসুটি, ক্রিকফ্রেঞ্জি

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে হাসান মুরাদ ও নাঈম হাসানদের দাপটে শুরু থেকে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় সিলেট। আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান জিসান আলম এ দিন প্রথম বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরে যান।


সাদা পোশাকের এনসিএলে দারুণ সময় কাটানো অমিত হাসানকেও শূন্য রানে প্রথম ওভারেই ফেরান হাসান মুরাদ। ১৪.২ ওভারে ১৩৩ রানে অলআউট হয় দলটি। একপাশ থেকে তৌফিক খান তুষার লড়াই চালিয়ে গেলেও তাকে সঙ্গ দিতে পারেননি কেউই।



৩৬ বলে সাতটি চার ও ছয়টি ছক্কায় ৭৬ রানের ইনিংস খেলেন তৌফিক। এ ছাড়া উল্লেখযোগ্য ইনিংস নেই কারো। চট্টগ্রামের হয়ে তিনটি করে উইকেট নেন হাসান মুরাদ ও নাঈম। দুটি উইকেট নেন আহমেদ শরিফ।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball