promotional_ad

দাপুটে জয়ে সিরিজে ফিরলো লঙ্কানরা

promotional_ad

ত্রিদেশীয় সিরিজে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫ উইকেটের দাপুটে জয় তুলে নিয়েছেন শ্রীলঙ্কা। এই জয়ে ফাইনালে খেলার আশা বাঁচিয়ে রেখেছে দীনেশ চান্দিমালের দল। প্রথম দুই ম্যাচ হেরে অনেক চাপের মধ্যে ছিল তারা।




জিম্বাবুয়ের দেয়া ১৯৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি লঙ্কানদের তারা দলীয় ৩৩ রানে ওপেনার উপুল থারাঙ্গার উইকেট হারায়। তিনি চাতারার বলে ব্যক্তিগত ১৭ রানে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন। তারপর কুশাল মেন্ডিসকে নিয়ে বিপর্যয় সামাল দেন কুশাল পেরেরা।




৪৯ রান করা কুশাল পেরেরাকে রায়ান মারের ক্যাচ বানিয়ে এই জুটি ভাঙেন মুজারাবানি। তারপর ৩৬ রান করা কুশাল মেন্ডিসকেও নিজের শিকার বানিয়েছেন মুজারাবানি। ৭ রান করা নিরোশান ডিকওয়েলা রায়ান মারের হাতে ক্যাচ দিয়ে মুজারাবানির তৃতীয় শিকার হন।




গুনারত্নে ৯ রান করে জার্ভিসের বলে রায়ান মারের ক্যাচে আউট হন। তারপর অধিনায়ক দীনেশ চান্দিমালের অপরাজিত ৩৮ রান ও থিসারা পেরেরার ৩৯ রানে ৫ উইকেটে হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় শ্রীলঙ্কা।





promotional_ad

এর আগে প্রথমে ব্যাট করে দুই ওপেনার মাসাকাদজা ও মিরের ব্যাটে ভালো সূচনার পরও সুবিধা নিতে পারেনি গ্রাহাম ক্রিমাররা। ব্যাটিং পাওয়ারপ্লেতে ভালো খেলার পর দশম ওভারে এসে মাসাকাদজাকে ফেরান ইনফর্ম থিসারা পেরেরা।




সেখানেই থামেন নি এই লঙ্কান অলরাউন্ডার। ২০ রানে মাসাকাদজাকে ফেরানোর পর নতুন ব্যাটসম্যান আরভিনকে মাতর ২ রানে সাজঘরে পাঠান তিনি। ওপেনার মিরে ২১ রান যোগ করে ফের থিসারার ফাঁদে পা দেন। 




দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে বসা জিম্বাবুয়েকে পথে ফেরাতে মাঠে নামেন রানের মধ্যে থাকা সিকান্দার রাজা। কিন্তু দলে ফেরা চায়নাম্যান সান্দাকানের স্পিনে পরাস্ত হন ৮ রান করা রাজা। 




ইনিংসের ১৬তম ওভারেই চার উইকেট হারিয়ে বসা জিম্বাবুয়ের স্কোর তখন ৭৩ রান। সেখান থেকে অভিজ্ঞ টেইলরের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দেয় জিম্বাবুয়ে। ওয়েলারের সাথে অর্ধশত রানের জুটি গড়েন তিনি।





শ্রীলঙ্কান ফিল্ডারদের মনোযোগহীনতা সুযোগ নিয়ে দলের স্কোর বাড়াতে থাকেন টেইলর। তবে টেইলরকে বেশীক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেনি ওয়ালার। ২৯তম ওভারে ৩৫ বলে ২৪ রানের ইনিংস খেলে সান্দাকানের শিকারে পরিনত হন তিনি।




ঠিক পরের ওভারে পিটার মুরের রান আউটে সম্পূর্ণ ব্যাকফুটে চলে যায় জিম্বাবুয়ে। ১ রান যোগ করে টেইলরের সাথে বোঝাপড়ার অভাবে রান আউট হন তিনি।  নিয়মিত উইকেট পতনে রান থমকে যায় জিম্বাবুয়ের। 




অধিনায়ক ক্রিমারের সাথে জুটি গড়ে রান বাড়ানোর চেস্টা করেন টেইলর। তবে ব্যক্তিগত ফিফটি পূর্ণ করে লঙ্কান ট্রাম্পকার্ড থিসারা পেরেরার বাউন্সারে সাজঘরে ফিরতে হয় তাকে। ৮০ বলে ৫৮ রানের লড়াকু ইনিংস খেলে ইনিংসের ৩৮তম ওভারে সাজঘরে ফিরে যান অভিজ্ঞ টেইলর।




টেইলরের বিদায়ে বেশিদূর যেতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। ছয় ওভার বাকী থাকলেও জিম্বাবুয়েকে অল আউট করে লঙ্কান বোলাররা। অধিনায়ক ক্রিমার ৩৪ রানের স্কোর জিম্বাবুয়েকে ১৯৮ রানে পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়। লঙ্কানদের হয়ে দিনের সেরা বোলার ছিলেন থিসারা পেরেরা, চার উইকেট শিকার করেন তিনি।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball