তিনিও বাঁহাতি স্পিনার। শামসিকে ছাড়াও কেপটাউনের স্পিন আক্রমণ বেশ শক্তিশালী। দলটিতে আছেন রশিদ খান, জর্জ লিন্ডে ও ডেন পিয়েটের মতো স্পিনার। এর বাইরে পেস আক্রমণে রয়েছেন কাগিসো রাবাদা, ট্রেন্ট বোল্ট, করবিন বশ ও ডোয়াইন প্রিটোরিয়াসের মতো তারকা।
শামসিকে এমআই কেপ টাউন সেপ্টেম্বরের নিলাম থেকে দলে নিয়েছিল ৫ লাখ রান্ডে ( যা প্রায় ২৯ হাজার মার্কিন ডলার)। এবারই প্রথম এমআই ক্যাপ টাউনের হয়ে খেলার কথা ছিল তার। এর আগে তিনি খেলেছেন জোবার্গ সুপার কিংস ও পার্ল রয়্যালসের হয়ে। বর্তমানে তিনি আবুধাবি টি-টেন নর্দার্ন ওয়ারিয়র্সের হয়ে খেলছেন।
এ বছরের শুরুতে তিনি ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকার (সিএসএ) কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে সরে দাঁড়ান এবং ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজেও তাকে রাখা হয়নি। তার সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ ছিল ২০২৪ সালের বিশ্বকাপে। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন এমআই কেপ টাউন এবারের এসএ টোয়েন্টির উদ্বোধনী ম্যাচ খেলবে ২৬ ডিসেম্বর।
কেপটাউনে কাবারের জন্য এটি ফেরার মতোই। গত দুই মৌসুমেই তিনি এই ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলেছেন। ২০২৪-২৫ মৌসুমে এমআই কেপটাউনের শিরোপাজয়ী দলের সদস্য ছিলেন তিনি। তবে খুব বেশি ম্যাচে খেলার সুযোগ পাননি এই স্পিনার। তিনি একটি ম্যাচ খেলেছিলেন, আর ২০২৩-২৪ মৌসুমে খেলেছিলেন আটটি ম্যাচ।
কাবার এসএ টোয়েন্টিতে সাত ইনিংসে বোলিং করে নিয়েছেন ১০ উইকেট। ব্যাট হাতে চার ইনিংসে তার মোট রান ৩৪, যার মধ্যে তিনটিতেই তিনি অপরাজিত ছিলেন। চলতি সিএসএ টি-টোয়েন্টি চ্যালেঞ্জে ওয়ারিয়র্সের হয়ে তিনি ছয় ম্যাচে সাত উইকেট নিয়েছেন, ইকোনমি ৬.৩১ ও গড় ১৭.৪২।