চিপকের জিততে পারা সব সময়ই বিশেষ অনুভূতির: রজত

ছবি: চেন্নাইয়ের বিপক্ষে আফ সেঞ্চুরি করেন রজত পাতিদার, ফাইল ফটো

১৯৭ রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই তিন উইকেট হারায় চেন্নাই। পাওয়ার প্লে'তে বেঙ্গালুরুর পেসাররাই দাপট বেশি দেখান। ফলে রাহুল ত্রিপাঠী, রুতুরাজ গায়কোয়াড় এবং দীপক হুডা ফিরে যান শুরুতেই।
চেন্নাইয়ে ১৭ বছর পর জিতল বেঙ্গালুরু
২৮ মার্চ ২৫
এরপর চেন্নাইকে চেপে ধরেন বেঙ্গালুরুর স্পিনাররা, বিশেষ করে লিয়াম লিভিংস্টোন এ দিন অসাধারণ বোলিং করেন। মাত্র ২৮ রান খরচায় চেন্নাইয়ের দুই অলরাউন্ডার স্যাম কারান এবং রবিচন্দন অশ্বিনের উইকেট নেন তিনি। সুয়াশ শর্মা এবং ক্রুনাল পান্ডিয়া উইকেট না পেলেও দারুণ বোলিং করেন।
ম্যাচ শেষে রজত বলেন, 'প্রথম ছয় ওভারে তিনটে উইকেট পাওয়া দারুণ ব্যাপার। বোলারেরা একটা নির্দিষ্ট লেংথে বল করে সাফল্য পেয়েছে। কারণ ব্যাটে বল ভালোভাবে আসছিল না।'

স্পিনারদের প্রশংসা করে রজত আরো বলেন, 'এই পিচে স্পিনারদের জন্য অনেক কিছু ছিল। তাই আমি চেষ্টা করেছি যতটা সম্ভব শুরুর দিকে স্পিনারদের ব্যবহার করে নেয়ার। লিভিংস্টোনের কথা আলাদা করে বলব। যে ভাবে চার ওভার বোলিং করল তা অসাধারণ।'
ধোনির ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে প্রশ্ন তুললেন উথাপ্পা-ইরফানরা
২৯ মার্চ ২৫
হাফ সেঞ্চুরি করতে গিয়ে তিন বার রজতের ক্যাচ ছাড়েন চেন্নাইয়ের ফিল্ডাররা। যার কারণে ৩২ বলে ৫১ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। সঙ্গে ফিল সল্টের ১৬ বলে ৩২, দেবদূত পাড়িকালের ১৪ বলে ২৭ এবং বিরাট কোহলির ৩০ বলে ৩১ রানের ইনিংসে সাত উইকেটে ১৯৬ রান তোলে বেঙ্গালুরু।
রজত আরো বলেন, 'আমি চাইছিলাম ২০০ তুলতে। তা হলে সহজে রান তাড়া করতে পারত না ওরা। ঠিক করেছিলাম যত ক্ষণ ক্রিজ়ে থাকব প্রতিটা বল কাজে লাগাব। চিপকে জেতা সব সময় বিশেষ অনুভূতির। এই পিচে ভালোই রান তুলতে পেরেছি আমরা। কারণ চার-ছয় মারা সহজ ছিল না।'