সহজেই জিতল খুলনা-
চার উইকেটে ১৩৩ রান নিয়ে তৃতীয় দিন শুরু করে বরিশাল। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন শামসুর রহমান শুভ। ৪০ রান আসে ইফতেখার আহমেদ ইফতির ব্যাটে। ৩২ রান করেন ফাজলে রাব্বি। আর আজ ২৩ রানে ফিরে যান শামসুল ইসলাম অনিক।
খুলনার হয়ে দুটি করে উইকেট নেন আব্দুল হালিম, নাহিদুল ইসলাম, আফিফ হোসেন এবং ইয়াসিন মুনতাসির। একটি উইকেট নেন সফর আলী। প্রথম ইনিংসে আফিফ নিয়েছিলেন ছয় উইকেট।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে এনামুল হক বিজয় ১, সৌম্য সরকার ১০ এবং ইমরানউজ্জামান শুন্য রানে ফিরলেও দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান অমিত মজুমদার এবং ইয়াসিন। অমিত ২২ এবং ইয়াসিন চার রানে অপরাজিত ছিলেন। বরিশালের হয়ে শুভ চার রান খরচায় দুই উইকেট নেন। একটি উইকেট নেন ইয়াসিন আরাফাত মিশু।
রাজশাহীর প্রয়োজন ২৬৪ রান, হাতে ছয় উইকেট-
ম্যাচের দ্বিতীয় দিনেই ৩৩৮ রানের লিড নেয় চট্টগ্রাম। রাজশাহী প্রথম ইনিংসে ১৯৬ রানে অল আউট হওয়ার পর চট্টগ্রাম নিজেদের প্রথম ইনিংসে করে ৯ উইকেটে ২৭৭ রান। চার উইকেটে ১৩৩ রান নিয়ে দিন শুরু করে ইয়াসির আলী রাব্বির ৯২ রানে ভর করে বড় সংগ্রহ দাঁড় করায়।
এ ছাড়া ইরফান শুক্কুর করেন ৪১ রান। আগের ইনিংসে ছয় উইকেট নেয়া হাসান মুরাদ করেন ৩৯ বলে ৩২ রান। স্পিনার নাঈম হাসানের ব্যাটে আসে ২৩ বলে ২২ রানের ইনিংস। রাজশাহীর হয়ে ৬৬ রান খরচায় চার উইকেট নেন শফিকুল ইসলাম। তিনটি উইকেট নেন আসাদউজ্জামান পায়ের এবং দুটি উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম।
৪৮৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে চার উইকেটে ২১৯ রান নিয়ে দিন শেষ করেছে রাজশাহী। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১২৯ রানের মধ্যেই চার উইকেট হারায় দলটি। সাব্বির হোসেন ১৭, হাবিবুর রহমান সোহান ৩৩ বলে ৪৫, রহিম আহমেদ ৯ এবং সাব্বির রহমান ৩১ রানে ফিরে যান।
তারপর ৯০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন প্রিতম কুমার এবং এস এম মেহরব। দুজনই তুলে নিয়েছেন হাফ সেঞ্চুরি। প্রিতম ৯১ বলে ৫৬ এবং মেহরব ৬১ বলে ৫৪ রানে অপরাজিত আছেন। চট্টগ্রামের হয়ে ৪০ রান খরচায় দুই উইকেট নেন আহমেদ শরীফ। একটি উইকেট নেন ফাহাদ হোসেন।