এই ম্যাচে আগে ব্যাট করে ২৩২ রানে অল আউট হয় গুলশান। সেই লক্ষ্য ৫৬ বল হাতে রেখেই পেরিয়ে গেছে রূপগঞ্জ। মাঝারি লক্ষ্যে খেলতে নেমে মাত্র ১২ রান করেই আউট হন তানজিদ হাসান তামিম।
এরপর শূন্য রানে ফিরে যান সৌম্য সরকার। এরপর দলের হাল ধরেন অভিজ্ঞ সাইফ ও মারুফ। দুজনে তৃতীয় উইকেটে গড়েন ৮৬ রানের জুটি। আর তাতেই বড় জয়ের ভিত পেয়ে যায় রূপগঞ্জ।
সাইফ ৬৪ বলে ৬৩ রান করে আউট হন। চতুর্থ উইকেটে মারুফকে দারুণ সঙ্গ দেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। তিনি ৩৪ বলে ৩৭ রান করে ফিরলেও অধিনায়ক আকবর আলীকে নিয়ে রূপগঞ্জকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন মারুফ।
রূপগঞ্জের এই ব্যাটার ১১৩ বলে ১০০ রান করে অপরাজিত থাকেন। গুলশানের বোলারদের মধ্যে দুটি উইকেট নেন শাহাদত হোসেন। আর একটি করে উইকেট পেয়েছেন রায়হান আলী ও নিহাদ উজ্জামান।
এর আগে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে ওপেনিংয়ে ৪৩ রান যোগ করলেও নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে গুলশান। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ১০৮ বলে ৮৭ রানের ইনিংস খেলেন নাইম ইসলাম। আর মইনুল ইসলাম খেলেন ৩১ বলে ৪৪ রানের ইনিংস।
রূপগঞ্জের হয়ে সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন স্বাধীন ইসলাম, দুটি করে উইকেট নেন আব্দুল হালিম ও সৌম্য। আর একটি উইকেট যায় শেখ মেহেদীর ঝুলিতে। এই জয়ে পয়েন্ট টেবিলে ৬ নম্বরে থেকে আসর শেষ করল রূপগঞ্জ।