অগ্রণীর বিপক্ষে হেরেও সুপার লিগে রূপগঞ্জ

ছবি: অগ্রণীর বিপক্ষে হেরেও সুপার লিগে রূপগঞ্জ

টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ছয় উইকেটে ৩০৬ রান তোলে অগ্রণী। ওপেনিং জুটিতেই দলটি তোলে ১০৫ রান। ৬৭ বলে পঞ্চাশ রান করে সাইফ হাসানের বলে ফিরে যান ইমরানউজ্জামান। এরপর ৮৪ রানের জুটি গড়েন সাদমান ইসলাম এবং অমিত হাসান।
অমিতের সেঞ্চুরি ম্লান করে আবাহনীর আরো কাছে মোহামেডান
৯ এপ্রিল ২৫
এই জুটি ভাঙেন শেখ মেহেদী। ১০৪ বলে ৮৭ রান করা সাদমানকে নিচু হওয়া এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন মেহেদী। ৬৬ বলে ৫৯ রান করে ফিরে যান অমিত হাসানও। চল্লিশ ওভার পার হওয়ার পর মার্শাল আইয়ুবের ব্যাটে লড়াই চালায় অগ্রণী।
৩৬ বলে ৪৮ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন মার্শাল। শেষদিকে শুভাগত হোম ১৩ বলে ২০, তাইবুর রহমান ৯ বলে অপরাজিত ১২ এবং শহিদুল ইসলামের পাঁচ বলে ১২ রানের ঝড়ো ইনিংসে তিনশ পার করে দলটি।

শরিফুলের ৬ উইকেটে সুপার লিগে রূপগঞ্জ
১০ এপ্রিল ২৫
রূপগঞ্জের হয়ে বল হাতে ৪৭ রান খরচায় দুই উইকেট নেন রেজাউর রহমান রাজা। একটি করে উইকেট নেন শরিফুল ইসলাম, শেখ মেহেদী, সাইফ হাসান এবং সামিউন বশির রাতুল। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সেভাবে সুবিধাই করতে পারেনি রূপগঞ্জ।
সাইফ হাসান এবং তানজিদ হাসান তামিমের ওপেনিং জুটি এ দিন আর উড়ন্ত সূচনা এনে দিতে পারেনি। ৪১ রানের মধ্যেই ফিরে যান এই দুজন। সাত রান করেন সাইফ, ২৭ রান আসে তানজিদের ব্যাটে।
নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো দলটি ১৫০ রান তুলতে আরও তিন উইকেট হারায়। ৪১ বলে ৩২ রান করে সৌম্য সরকার, ৩৪ বলে ৩৩ রান করে মাহমুদুল হাসান জয় এবং ২৯ বলে ২৯ রান করে আফিফ হোসেন ফিরে যান। এদের প্রথম দুজনকে তিন ওভারের ব্যবধানে ফেরান আরিফ আহমেদ।
এরপর রান রেটে পাল্লা দিয়ে খেলতে পারেনি রূপগঞ্জ। আকবর আলী ৩৩ বলে ৩১ এবং সামিউন বশির ৩৫ বলে ২১ রান করেন। ৪০.১ ওভারে ২১৭ রানে অলআউট হয় রূপগঞ্জ। ৩৯ রান খরচায় চার উইকেট নেন রবিউল হক, দুটি করে উইকেট নেন শহিদুল ও আরিফ।