সৌম্যকে ছোঁয়া হলো না নাইমের

ছবি: প্রাইম ব্যাংকের হয়ে ১২৫ বলে ১৭৬ রানের ইনিংস খেলেছেন নাইম শেখ, ক্রিকফ্রেঞ্জি

সাব্বির হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে পাওয়ার প্লেতেই বিনা উইকেটে ৭৬ রান তুলেছিলেন নাইম। সাব্বির যখন ছয়-চারে মিরপুরে ঝড় তুলেছেন তখন ওপাশে দাঁড়িয়ে দেখে যাচ্ছিলেন তিনি। তবে পাওয়ার প্লে শেষ হতেই জড়তা কাটিয়ে দারুণ সব শট খেলতে থাকেন নাইম। প্রাইম ব্যাংকের রান একশ পেরিয়ে যেতেই ৩৮ বলে হাফ সেঞ্চুরি পেয়েছেন। সেঞ্চুরি করতে ৮২ এবং দেড়শ ছুঁতে ১০৬ বল খেলেছেন তিনি।
নাইমের ১৭৬, প্রাইম ব্যাংকের রেকর্ড ও ১৭৩ রানের জয়
৮ ঘন্টা আগে
সালাউদ্দিন শাকিলের স্লোয়ার ডেলিভারিতে শর্ট মিড অফের উপর দিয়ে খেলার চেষ্টায় অলক কাপালির হাতে সহজ ক্যাচ দিয়ে গেছেন নাইম। দারুণ সব শটের পসরা সাজিয়ে মিরপুরে চার-ছক্কার ঝড় তোলা বাঁহাতি ওপেনার আউট হয়েছেন ১৮ চার, ৮ ছক্কা ও ১৪০.৮০ স্ট্রাইক রেটে ১২৫ বলে ১৭৬ রানের ইনিংস খেলে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে লিষ্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ডাবল সেঞ্চুরির সুযোগ থাকলেও সেটা করতে পারেননি তিনি।

২০১৯ সালের এপ্রিলে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের বিপক্ষে অপরাজিত ২০৮ রান করেছিলেন আবাহনীর হয়ে খেলা সৌম্য সরকার। লিষ্ট ‘এ’ ক্রিকেটে এটিই বাংলাদেশের ব্যাটারদের একমাত্র ডাবল সেঞ্চুরি। সেটিকে ছাড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকলেও ২৪ রানের আক্ষেপে পুড়তে হয়েছে নাইমকে। তবে বাঁহাতি ওপেনারের ইনিংসটি বাংলাদেশের ব্যাটারদের মাঝে লিষ্ট ‘এ’ পঞ্চম ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান।
নাইমের ১৭৬, প্রাইম ব্যাংকের রেকর্ড ৪২২
১২ ঘন্টা আগে
এই তালিকায় দুইয়ে আছেন অভিজ্ঞ রাকিবুল হাসান। ২০১৭ সালে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে আবাহনীর বিপক্ষে ১৯০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। তিনে থাকা এনামুল হক বিজয় ১৮৪ রান করেছিলেন শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে, ২০২২ সালে। ২০১৮ তে আয়ারল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে মুমিনুল হক করেছিলেন ১৮২ রান। পাঁচে থাকা নাইম ২০২৫ সালে এসে মিরপুরে খেললেন ১৭৬ রানের অনবদ্য ইনিংস।