নাইম ঝড়ে ঢাকা ডার্বিতে জিতে মেট্রোর চারে চার
ছবি: নাইম শেখ, ক্রিকফ্রেঞ্জি
১৯১ রানের বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সিলেটের আউটার গ্রাউন্ডে শুরুতেই সাইফ হাসানের (১) উইকেট হারায় ঢাকা বিভাগ। তারপর দলটি ঘুরে দাঁড়ায় রনি তালুকদার ও আরিফুল ইসলামের ব্যাটে। এই জুটি তোলে ৫১ রান।
জিসানের ঝড়ো হাফ সেঞ্চুরিতে সিলেটের জয়
১৫ ডিসেম্বর ২৪তিনটি ছক্কা ও চারটি চারে ১৯ বলে ৩৯ করে রনি তালুকদার ফিরে যান আবু হায়দার রনির বলে এরপর আরাফাত সানি জুনিয়রের সঙ্গে ৪৭ রানের জুটি গড়েন আরিফুল। তিনটি ছক্কা ও দুটি চারে ৩১ বলে ৪২ রানে ফিরে যান আরিফুল।
এরপর দ্রুতই বিদায় নেন মাহিদুল ইসলাম অংকন (৮) এবং শুভাগত হোম (১৪)। মূলত আনিসুল ইসলামের বোলিংয়ের সামনে টিকতে পারেনি দলটি। শেষ ওভারে আউট হওয়া আরাফাত সানি করেন ৩২ বলে ২৯ রান।
১৭১ রানে থামে ঢাকা বিভাগের ইনিংস। মেট্রোর হয়ে ৩৮ রান খরচায় চার উইকেট নেন আনিসুল। এর আগে টসে হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই ছন্দে ছিল মেট্রো। ওপেনিং জুটিতে উড়ন্ত সূচনা করে দলটি।
২১ রানে রিজওয়ানের ৪ উইকেট, জিতল রংপুর
১২ ডিসেম্বর ২৪যদিও ১২ বলে ২০ রান করে নাজমুল ইসলাম অপুর বলে লেগ বিফোর উইকেটের ফাঁদে পড়েন ইমরানউজ্জামান। ৫৩ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর ৮২ রানে আনিসুলের উইকেট হারায় দলটি। ১৩ বলে ২৩ রান আসে তার ব্যাটে।
তারপর অবশ্য নাইম শেখকে দারুণভাবে সঙ্গ দেন শামসুর। দুজনে মিলে দলের রানের খাতায় ৬২ রান যোগ করেন। অপুর বলে বোল্ড হয়ে থামে শামসুরের ইনিংস। ২২ বলে চারটি চার ও দুটি ছক্কায় ৪৩ রান করেন শামসুর।
তখনও দলের রান বাড়াচ্ছিলেন নাইম। দারুণ এক হাফ সেঞ্চুরি হাঁকানো নাইম আউট হন ইনিংস শেষ হওয়ার ঠিক একটি বল আগে। ৫৪ বলে ৬৯ রান আসে তার ব্যাটে। ইনিংসে ছিল আটটি চার ও একটি ছক্কার মার। মেট্রো করে সাত উইকেটে ১৯০ রান। ঢাকা বিভাগের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন সুমন খান ও অপু।