রংপুরের সব বোলারকেই আমরা বিশ্বাস করতে পারি: ইফতিখার

ছবি: উইকেট পাওয়ার পর ইফতিখার আহমেদের উল্লাস, ফাইল ফটো

ব্যাট হাতে ৩২ বলে অপরাজিত ৪১ এবং বল হাতে ২৩ রান খরচায় এক উইকেট নিয়ে এই ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন ইফতিখার। ব্যাট হাতে এ দিন জ্বলে উঠেন সৌম্য সরকার এবং অধিনায়ক সোহান।
শাস্তি পেলেন মুনরো-রিজওয়ান
২৫ এপ্রিল ২৫
২৮ বলে চার ছক্কার ইনিংসে সৌম্য করেন ৩৬, সোহান করেন তিনটি চার ও দুটি ছক্কায় ১৮ বলে অপরাজিত ৩৪। ইফতিখারের সঙ্গে এই দুজনের ইনিংসে পাঁচ উইকেটে ১৫৮ রান তোলে রংপুর।

এই রান ডিফেন্ড করতে নেমে ২৮ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারায় দুবাই। এরপর ৪৮ রানের জুটি গড়েন সেদিকউল্লাহ আতাল এবং সঞ্জয় কৃষ্ণমূর্তি। যদিও রংপুরের বোলারদের সামনে সুবিধা করতে পারেনি দলটি। ১৯.২ ওভারের মধ্যে ১৫০ রানে অল আউট হয় তারা।
হেটমায়ার ঝড়ে জিএসএলের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
৫ ঘন্টা আগে
রংপুরের বোলারদের মধ্যে ২০ রান খরচায় তিন উইকেট নেন সাইফ হাসান। ১৪ রান খরচায় দুটি উইকেট নেন খালেদ আহমেদ। ইফতিখার ছাড়াও একটি করে উইকেট নেন কাইল মেয়ার্স, আজমতউল্লাহ ওমরজাই এবং রাকিবুল হাসান।
বোলারদের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করে সোহান বলেন, 'এটা আমাদের জন্য একটা খুশির দিন। আপনি ফাইনালে উঠলে অবশ্যই বাড়তি প্রেরণা পাবেন। যেটা আমি আগেও বলেছি, রংপুর এমন একটি দল যেটা সবদিক কাভার করেছে। উপর থেকে মাঝ পর্যন্ত, মাঝ থেকে নিচ পর্যন্ত, এমনকি বোলিংয়েও আমাদের দলে অনেক বৈচিত্র্য আছে।'
'আমাদের দলের বোলিং লাইনআপ যেরকম তাতে আমাদের জন্য ১৫৮ রান ঠিকই ছিল। মাঝে ওরা ভালো জুটি গড়েছে, কিন্তু আমরা তাদের থামিয়ে দিয়েছি। কেননা আমাদের বোলিং লাইনআপে আমরা সবাইকে বিশ্বাস করতে পারি এবং যেকোনো সময়ে যে কাউকে নিয়ে আসতে পারি।'