নাইমের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে গুলশানের কাছে হারল গাজী

ছবি: বিসিবি

এরপর আর ব্যাট করতে নামেনি গাজী। গুলশানের সামনে তখন ২২ ওভারে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৬২ রানের। নাঈম ইসলামের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে ২ বল বাকি থাকতে দারুণ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে নবাগত গুলশান ক্রিকেট ক্লাব। মাঝারি লক্ষ্যে শুরু থেকেই ঝড় তোলেন মেহেদি হাসান।
রুবেলের সেঞ্চুরিতে শাইনপুকুরকে হারিয়ে টিকে রইল পারটেক্সের স্বপ্ন
১৫ ঘন্টা আগে
১ চার ও ৫ ছক্কায় মাত্র ২৪ বলে ৪৩ রান করেন 'মেকশিফট' এই ওপেনার। আরেক ওপেনার আলিফ হাসানের ব্যাট থেকে আসে ৩৩ বলে ৩৫ রান। এই দুজন ফিরলে কিছুটা চাপে পড়ে গুলশান যদিও সেই চাপ নিমিষে উড়িয়ে দিয়েছেন চার নম্বরে নামা নাঈম। তিনি মাত্র ৩২ বলে তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি।

তার ব্যাট থেকে আসে ৩৩ বলে ৫৬ রান। এই ব্যাটার দুটি ছক্কার সঙ্গে মেরেছেন ৬টি চার। তিনি অপরাজিত থেকে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছেন। যদিও নিচের দিকে ব্যাটাররা প্রায় সবাই ছিলেন আসা যাওয়ার মিছিলে। উপরের দিকের চার ব্যাটার ছাড়া আর কেউই দুই অঙ্কে পৌঁছাতে পারেননি।
আজিজুল হাকিমের সেঞ্চুরিতে গুলশানের জয়
১২ এপ্রিল ২৫
গাজীর হয়ে একাই ৩ উইকেট নেন পারভেজ হোসেন জীবন। আর দুটি উইকেট নেন আবু হাসিম। একটি উইকেট গিয়েছে শামীম মিয়ার ঝুলিতে। এই ম্যাচে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল গুলশান ক্লাব।
ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ইনফর্ম ওপেনার এনামুল হক বিজয়কে হারায় গাজী। তিনি মাত্র ১ রান করে আউট হন। এরপর মুনিম শাহরিয়ার ও সাদিকুর রহমান মিলে ৩৮ রান যোগ করেন। মুনিম আউট হয়েছেন ২৫ বলে ২৯ রান করে। এরপর সাদিকুর ও শামসুর রহমান মিলে আরও ৪৯ রানের জুটি গড়ে কোনো মতে একশর কাছে নিয়ে যান।
সাদিকুরের ব্যাট থেকে এসেছে ৫৬ বলে ৩৬ রানের ইনিংস। শামসুর ৫২ বলে ৩২ রান করে বৃষ্টির আগ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন। আর ৫ বলে ১০ রান নিয়ে অন্যপ্রান্তে ছিলেন সাব্বির হোসেন। গুলশানের হয়ে একটি করে উইকেট নেন নিহাদউজ্জামান ও শাহাদাত হোসেন।