নির্দেশনা অনুযায়ী জাতীয় দলের কোনো খেলোয়াড়কে সরাসরি অথবা পরোক্ষভাবে রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না। বা কোনো প্রার্থীর হয়ে কাজ করতে পারবেন না। তারা জানিয়েছে, জাতীয় দলের খেলোয়াড়রা দেশের সম্পদ, নাগরিকদের একাত্মতার প্রতীক।
তাদের ভাবমূর্তি কোনো রাজনৈতিক বা নির্বাচনী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হওয়া ক্রীড়াঙ্গনের নিরপেক্ষতা ও পবিত্রতার জন্য ক্ষতিকর। ক্রীড়া পরিষদ আরও জানিয়েছে, আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কিছু মহল বা ব্যক্তি খেলোয়াড়দের নির্বাচনী প্রচারণায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার চেষ্টা করছেন।
যা ক্রীড়া নীতি বিরোধী এবং ক্রীড়াঙ্গনের পরিবেশ কলুষিত করতে পারে। নির্দেশনা মতে জাতীয় দলের কোনো খেলোয়াড়কে সরাসরি কিংবা পরোক্ষভাবে রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহার করা যাবে না। এমন কি নির্বাচনে কোনো প্রার্থীর পক্ষেও জাতীয় দলের কোনো খেলোয়াড়কে ব্যবহার করা যাবে না।
এর আগে বিভিন্ন সময় দেখা গেছে বর্তমান খেলোয়াড়রাও নির্বাচনে অংশ নেন। তাদের পক্ষে প্রচারণাতে অংশ নিতে দেখা যায় বিভিন্ন খেলোয়াড়দের। তবে এবার সেটা হতে দিচ্ছে না ক্রীড়া পরিষদ। নির্বাচনের তফসিল এখনও ঘোষণা না হলেও আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে যাচ্ছে সেটা নিশ্চিত করা হয়েছে।