ব্যাটিং উইকেটেও বোলারদের স্বস্তি দেখছেন এবাদত

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম আসরে নাও থাকতে পারে আইপিএল-পিএসএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি
৬ জুলাই ২৫
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) এবারের আসরের শুরু থেকেই ছিল বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা সমালোচনা। যদিও মাঠের ক্রিকেট নিয়ে আগের মতো কোনো সমালোচনাই নেই।
কারণ বিপিএলের শুরু থেকে প্রায় প্রতিটি ম্যাচই ছিল রানপ্রসবা। বিশেষ করে মিরপুর শের ই বাংলা স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করা প্রতিটি দলের সংগ্রহ ছিল ১৫৬.৮৩ করে। চট্টগ্রামে সেই রান ছাড়িয়েছে ১৬০ এর গড়।
আর সিলেটে ১৬২.৬২ গড়ে রান তুলেছে আগে ব্যাট করা দল। এমন প্রতিযোগিতামূলক উইকেটে খেলতে পেরে দারুণ আনন্দিত দেশি ক্রিকেটাররাও। টাইগার পেসার ইবাদত হোসেন মনে করেন ব্যাটিং উইকেটেও লাভ হচ্ছে বোলারদেরও।

বৃহস্পতিবার মিরপুর একাডেমি মাঠে দলের অনুশীলনের পর টাইগার পেসার ইবাদত হোসেনও উইকেট নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন, 'দেখুন ২০২৩ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপ আছে ভারতে। ধারণা করছি ওখানেও এরকম উইকেট থাকবে, মানে ভালো ব্যাটিং উইকেট হবে।'
২ বছর পর বাংলাদেশের টেস্ট দলে ইবাদত
৪ জুন ২৫
বিপিএলে এরকম উইকেটে খেলতে পেরে দারুণ আনন্দিত ইবাদত। তিনি মনে করেন দেশের পেসারদের স্কিলে উন্নতি করতে হলে এমন উইকেটে খেলার বিকল্প নেই। সেই সঙ্গে নিজের ভাবনার জায়গাটাও পরিষ্কার করতে হবে।
তিনি বলেন, 'আমি যেটা অনুভব করছি যে বিপিএলে এরকম উইকেটে খেলে বুঝেছি আমাদের বোলারদের স্কিল আরও উন্নতি করতে হবে যে আমরা কীভাবে এসব উইকেটে বল করতে পারি। কীভাবে পরিস্থিতি সামলাতে পারি। পেস বোলারদের স্কিলে উন্নতি করতে হবে। আমি আমার কথাই বলি, পরিকল্পনার জায়গা পরিস্কার করতে হবে।'
বিপিএলের এবারের আসরটি ভালো যায়নি ইবাদতের। ফরচুন বরিশালের হয়ে খেলা এই পেসার ৩ ম্যাচ খেলে নিতে পেরেছেন মাত্র এক উইকেট। নিয়মিত সুযোগ না পেলেও নিজের স্কিলের ঘাটতি নিয়ে কাজ করছেন তিনি।
নিজের ঘাটতি নিয়ে ইবাদতের ভাষ্য, 'এই বিপিএলটা আমার জন্য দারুণ শেখার মঞ্চ। এই বিপিএল থেকে যতটুকু শিখেছি...আমার স্কিলে ঘাটতি ছিল, প্রয়োগের বেলায় সমস্যা ছিল। পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রয়োগটাতে সমস্যা আছে। কাজ করছি এটা নিয়ে।'