আর্চারকে ফিরিয়ে ইংল্যান্ডের একাদশ ঘোষণা

ছবি: জফরা আর্চারের সঙ্গে সতীর্থরা

টেস্ট খেলার মতো ফিটনেস পেতে তাকে কঠিন লড়াই করতে হয়েছে। তবে গত মাসে সাসেক্সের হয়ে ১৮ ওভার বোলিং করেছেন। ছয় বছর আগে ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্ট অভিষেক হয় আর্চারের। তবে এই সময়ের মধ্যে আর্চার ১৩টির বেশি টেস্ট খেলতে পারেননি।
‘গিলকে থামাতে ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বড় অস্ত্র হতে পারেন আর্চার’
৮ জুলাই ২৫
২০১৯ সালে এজবাস্টনে স্টিভ স্মিথকে আটকাতে আর্চারকে দলে নেয়া হয়েছিল। কারণ দুই সেঞ্চুরি করে তিনি ইংল্যান্ডের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। এবার ভারতের ব্যাটসম্যানরা রান বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বিশেষ করে শুভমান গিল ৪৩০ রান করেছেন।

তাকে আটকানোই বড় চ্যালেঞ্জ হবে আর্চারের জন্য। আর্চার দলে এসেছেন জশ টাংয়ের বদলি হিসেবে। যদিও এই সিরিজে ১১ উইকেট শিকার করে সিরিজের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি তিনিই। কিন্তু প্রতি ওভারে ৪.৫৬ রান দিয়েছেন তিনি। তাকে মূলত ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের কারণে এই ম্যাচের বাইরে রাখা হয়েছে।
চোট কাটিয়ে ফিরলেন অ্যাটকিনসন
৭ জুলাই ২৫
যদিও ইংল্যান্ডের বাকি দুই পেসার ব্রাইডন কার্স এবং ক্রিস ওকস নিজেদের জায়গা ধরে রেখেছেন। দুজনে যথাক্রমে দুই টেস্টে ৭৭ এবং ৮১ ওভার বোলিং করেছেন। এজবাস্টন টেস্টে পায়ের হালকা চোটে ভুগছিলেন কার্স। দ্বিতীয় ইনিংসের ২৭তম ওভারের পর তিনি আর বোলিং করেননি।
যদিও ইংলিশ অধিনায়ক বেন স্টোকস জানিয়েছেন জুতোর কারণে অস্বস্তি বোধ করছিলেন আর্চার। গাস অ্যাটকিনসন ইংল্যান্ডের ভাবনায় ছিলেন। তবে হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট কাটিয়ে ফেরার মতো ফিট হতে পারেননি তিনি। অ্যাটকিনসন সারের হয়ে টি-টোয়েন্টি ব্লাস্টে খেলতে পারেন। এরপর ২৩ জুলাই ম্যানচেস্টার টেস্ট যোগ দিতে পারেন ইংল্যান্ড দলের সঙ্গে।
ইংল্যান্ডের একাদশ: জ্যাক ক্রলি, বেন ডাকেট, অলি পোপ, জো রুট, হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস (অধিনায়ক), জেমি স্মিথ (উইকেটরক্ষক), ক্রিস ওকস, ব্রাইডন কার্স, জফরা আর্চার ও শোয়েব বশির।