promotional_ad

ভুলের পুনরাবৃত্তি চান না রুবেল

promotional_ad

বাংলাদেশ দলের ডেথ ওভারের বোলিংয়ের সবচেয়ে বড় অস্ত্র রুবেল হোসেন। আন্তর্জাতিক আঙ্গিনায় ডেথ ওভারে দারুণ বোলিং করে এই পেসার বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ডেথ ওভারে বোলিং করতে গেলেই বেশ রান দিয়ে দিচ্ছেন তিনি।


এটা ভাবাচ্ছে রুবেল হোসেনকেও। বাংলাদেশের ইনরেজী দৈনিক দ্যা ডেইলি স্টারের সাথে আলাপকালে রুবেল জানিয়েছেন এই ভুলের পুনরাবৃত্তি করতে চান না তিনি। অনুশীলনে এটা নিয়ে কাজ করছেন এই পেসার।


এদিকে ডেথ ওভারে দারুণ বোলিং করে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে জিতিয়েছেন এই পেসার। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এই পেসারের বোলিংয়ে ইয়র্কার দেখাই যায় না প্রায়।


ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে এটাই ছিল তার সবচেয়ে বড় অস্ত্র। ২০১৪ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে কাঁধের ইনিজুরিতে পরে ছিটকে যান এই পেসার। এরপর তার বোলিং অ্যাকশনেও বেশ পরিবর্তন আসে।



promotional_ad

এরপর থেকেই হারিয়ে যায় ইয়র্কার। ডেথ ওভারের বোলিংয়ের সাথে পুরনো অস্ত্র ফিরে পেতে কাজ করছেন এই পেসার। এই জায়গায় উন্নতি করতে পারলে ডেথ ওভারে তা বড় কাজে দিবে বলে বিশ্বাস রুবেলের।


"ইয়র্কার আমার শক্তি আমি নেটে এটা নিয়ে আরও বেশি কাজ করছি। এবং ডেথ ওভারে কিভাবে বল করা যায় এ নিয়েও কার করছি। আপনি জানেন যে নিদাহাস ট্রফিতে ডেথ ওভারে আমি অনেক রান দিয়েছি। আফগানিস্তানের সাথে দেরাদুনে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও। সত্যি কথা বলতে এটা আমার মধ্যে মানসিক ভাবে অনেক বড় প্রভাব বিস্তার করছে। শুরুতে এবং মাঝের ওভারগুলোতে ভালো বোলিং করার পর শেষ দিকে আমি রান দিয়ে দিচ্ছি। আমি চেষ্টা করছি এখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য এবং ইয়র্কার ডেথ ওভারে সবচেয়ে বড় অস্ত্র। কিন্তু খেলার অন্য পরিস্থিতিতে, বিশেষ করে মাঝের ওভারগুলোতে এটা ব্যাটসম্যানের উপর নির্ভর করে। সেই সময় আপনি ইয়র্কার বোলিং করে উপক্রিত হবেন না। অবশ্যই আমি আমার ভুলের পুনরাবৃত্তি করতে চাই না।"


ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের অন্যতম সফল পেসার রুবেল হোসেন। তবে সাদা পোষাকের ক্রিকেটে সেভাবে নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি তিনি। টেস্টে নিজের সামর্থ্যের ঘাটতির কথা স্বীকার করে নিয়েছেন এই পেসার। তবে ক্রিকেটের এই লম্বা ফরম্যাটে উন্নতির চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন রুবেল।


"সত্যি বলতে আমি সব ফরম্যাটেই নিজের সেরাটা দেয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটে ফাস্ট বোলারদের সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হয় এবং নির্দিষ্ট একটি জোনে বল করতে হয়। কিন্তু আমার শক্তি হলো ব্যাটসম্যানকে আক্রমণ করা। বাস্তবতা হলো টেস্ট ক্রিকেটে আমি উইকেট নিতে পারিনি। এটা আমাকেও ব্যাথিত করে। এমনও সময় গেছে আমি ভালো বল করেছি কিন্তু উইকেট নিতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত মানুষ স্কোরকার্ড দেখে কে উইকেট নিয়েছে। স্পষ্টতই আমি টেস্ট ক্রিকেটে ভালো করতে পারি এবং এই ফরম্যাটে উন্নতির জন্য সেরা চেষ্টাটা করছি।"



 



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball