মোসাদ্দেকের লড়াকু হাফ সেঞ্চুরি

ছবি: ছবি- ক্রিকফ্রেঞ্জি

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ
সিলেট থান্ডারঃ ১৪২/৭, ওভার- ১৮
মোসাদ্দেক ৫০*, সান্টোকি ৩*; হাসান মাহমুদ ২/৭
ঢাকা প্লাটুনঃ ২০ ওভারে ১৮২/৪ (এনামুল ৬২, তামিম ৩১, মোসাদ্দেক ১/১৬, দেলোয়ার ১/২৮)।

মোসাদ্দেকের হাফ সেঞ্চুরিঃ সিলেটকে একাই টেনেছেন অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। একাই দলের জন্য লড়ে যাচ্ছেন তিনি। তুলে নিয়েছেন লড়াকু এক হাফ সেঞ্চুরি। ৩৪ বল খেলেছেন হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিতে, যেখানে ৫ চার এবং ২ ছক্কা মেরেছেন তিনি।
তাঁর সঙ্গে উইকেটে রয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিশমার সান্টোকি। তিনি ব্যাটিং করেছেন ৩ রানে। জিততে হলে সিলেটের প্রয়োজন ১২ বলে ৪১ রান।
রানআউট হয়ে ফিরলেন নাঈমঃ দলের বিপর্যয়ে মোসাদ্দেকের সঙ্গে জুটি গড়েন নাঈম হাসান। তাঁদের দুইজনের ৩৬ রানের জুটি ভাঙেন তরুণ হাসান মাহমুদ। নিজের তৃতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসে ১০ রান করা নাঈমকে রানআউট করে ফেরান তিনি।
যদিও তাঁর ওভারের পঞ্চম বলটি নো বলের সংকেত দেন আম্পায়ার। তবু দলকে উইকেট এনে দেন মাহমুদ।
ব্যাটিং বিপর্যয়ে সিলেটঃ দুর্দান্ত বোলিং করে দলকে আরও একটি উইকেট এনে দিয়েছেন হাসান মাহমুদ। ১৮৩ রানের বড় লক্ষ্য তাড়ায় খেলতে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে সিলেট থান্ডার। ইতোমধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপাকে দলটি।
ফ্লেচারের বিদায়ের পর রনি তালুকদারকে ফেরান ওয়াহাব রিয়াজ। এরপর ভুল বোঝাবুঝি রান আউট হয়ে ফেরেন চার্লস। শেষ উইকেট হিসেবে আউট হয়েছেন শফিকউল্লাহ শফিক। রনি ১৪, চার্লস ১৯ এবং শফিক আউট হন ২ রান করে।
বিধ্বংসী ফ্লেচারকে ফেরালেন মাহমুদঃ ইনিংসের প্রথম ওভার করতে আসা মাশরাফি বিন মুর্তজাকে ১ চার এবং ১ ছক্কায় ১২ রান তুলে নেন সিলেট থান্ডারের ওপেনার আন্দ্রে ফ্লেচার। শুরুতেই বিধ্বংসী রূপ দেখানো ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডানহাতি এই ব্যাটসম্যানকে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই আউট করে ফেরান তরুণ পেসার হাসান মাহমুদ।
শর্ট বলে ডানহাতি ফ্লেচারকে পরাস্ত করে মিড অনে থাকা জাকের আলীর হাতে ক্যাচ বানান মাহমুদ। ৫ রান দিয়ে ওভার শেষ করেন তিনি। কিন্তু পরের ওভারে থিসারা পেরেরার বিপক্ষে ১৮ রান তুলে নেন তিনে নামা আরেক ক্যারিবিয়ান ব্যাটসম্যান জনসন চার্লস। তিন চার , এক ছক্কা হাঁকান তিনি।