ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত লয়েড

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
টেস্টে দুই স্তরের কাঠামো নিয়ে শাস্ত্রীর প্রস্তাবে রাজি নন লয়েড
৮ জানুয়ারি ২৫
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টানা দু'বার বিশ্বকাপ জেতানো কিংবদন্তি অধিনায়ক ক্লাইভ লয়েড অর্ডার অব দ্য ক্যারিবিয়ান কমিউনিটি (ওসিসি) পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে এটিই সর্বোচ্চ সম্মানসূচক পুরস্কার।
গত রবিবার গ্রেনাডায় কনফারেন্স অব হেডস অব গভর্নমেন্ট অব দ্য ক্যারিবিয়ান কমিউনিটির (কারিকম) ৪৭তম বৈঠকে লয়েডকে ওসিসি সম্মানে ভূষিত করা হয়। ৭৯ বছর বয়সী এমন সম্মাননার দিনে উপস্থিত ছিলেন ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের সভাপতি ড. কিশোর শ্যালো।

তিনি বলেন, ‘এই পুরস্কার এমন একজন মানুষের প্রতি যোগ্য নিবেদন, যিনি শুধু ক্রিকেটেই উৎকর্ষের প্রতীক নন, এই বিশ্ব এবং ক্যারিবিয়ানদের জন্যও নেতৃত্ব ও অনুপ্রেরণার স্তম্ভ। ক্রিকেটে স্যার ক্লাইভের অবদান এবং এই খেলাটির উন্নয়নে তার নিবেদন সত্যিকার অর্থেই অতুলনীয়।’
বরুণ-নোমানকে পেছনে ফেলে মাসসেরা ওয়ারিক্যান
১১ ফেব্রুয়ারি ২৫
‘স্যার ক্লাইভের লিগ্যাসি প্রত্যেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ানের মধ্যেই গভীরভাবে অনুরণিত হয়। সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মানদণ্ড ঠিক করে দিয়েছে তার নেতৃত্বগুণ, সংকল্প ও ক্রীড়ানৈপুণ্য। কারিকমের এই স্বীকৃতি আমাদের এই অঞ্চলে এবং ক্রিকেটে তার টেকসই প্রভাবেরই স্মারক। তার সঙ্গে এই মুহূর্তটি উদ্যাপন করতে পেরে আমরা সম্মানিত।’
প্রায় দুই দশক ধরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটে অনবদ্য অবদান রাখেন দেশটিকে ১৯৭৫ ও ১৯৭৯ সালে বিশ্বকাপ জেতানো লয়েড। প্রথম ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান হিসেবে তিনি খেলেন ১০০ টেস্ট। ৭৪ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে হারেন মাত্র ১২টি ম্যাচে।
এর আগে, ২০১৯ সালে নাইটহুড উপাধি পান ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ১১০ টেস্ট এবং ৮৭ ওয়ানডে খেলা লয়েড। অবসর নেয়ার পর কোচ, নির্বাচক ও ম্যাচ রেফারির ভূমিকায় ক্রিকেটের সঙ্গে সংযুক্ত থাকেন তিনি।