ক্রাইস্টচার্চে হ্যাজেলউড-স্টার্কের পর হেনরির তোপ

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
পরিসংখ্যান গুরুত্বপূর্ণ নয়, এগুলো বিশ্লেষণ করা আপনাদের কাজ: কোহলি
১০ ঘন্টা আগে
ক্রাইস্টচার্চ টেস্টেও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে পেরে উঠছে না নিউজিল্যান্ড। দুই অজি পেসার জস হ্যাজেলউড এবং মিচেল স্টার্কের দাপটে মাত্র ১৬২ রানে অলআউট হয়েছে দলটি। জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে ম্যাট হেনরির তোপের সামনে চার উইকেটে ১২৪ রান করেছে অস্ট্রেলিয়া। এখনও ৩৮ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারীরা।
দুই পেসার হ্যাজেলউড আর স্টার্ককে সামলাতে খুবই কষ্ট হয় কিউইদের। হ্যাজেলউড একাই নেন পাঁচ উইকেট, স্টার্ক নিয়েছেন তিনটি। টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুটা অবশ্য খারাপ ছিল না কিউইদের।

১৯তম ওভার পর্যন্ত টিকে তাদের উদ্বোধনী জুটি। এই জুটিতে ৪৭ রান তোলেন টম লাথাম আর উইল ইয়াং। ৫৭ বলে ১৪ করা ইয়াংকে ফেরান স্টার্ক। এ জুটিটা ভাঙার পরই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে কিউইদের ব্যাটিং লাইনআপ।
আরেকটি সেমি ফাইনালে হার প্রোটিয়াদের, ফাইনালে নিউজিল্যান্ড
৬ ঘন্টা আগে
৬৯ বলে ৩৮ রান করে হ্যাজেলউডের শিকার হন লাথাম। উইকেটের পেছনে অ্যালেক্স ক্যারির হাতে ক্যাচ দেন তিনি। তারপর একে একে উইকেট হারাতে থাকে স্বাগতিকরা। কেন উইলিয়ামসন (১৭), রাচিন রবীন্দ্র (৪) এবং ড্যারেল মিচেলকে (৪) একে একে ফেরান হ্যাজেলউড।
টম ব্লান্ডেল ৩১ বলে ২২ করে দলকে কোনোমতে একশ পার করে দেন। তার উইকেটটি নেন ক্যামেরন গ্রিন। ১০৭ রানে ৮ উইকেট হারায় কিউইরা। নবম উইকেটে ম্যাট হেনরি আর টিম সাউদি ৫৫ রান যোগ করেন।
হেনরি ২৯ আর সাউদির ব্যাট থেকে আসে ২৬ রান। ৪৫.২ ওভারেই থেমে যায় কিউইদের ইনিংস। জবাবে শুরুটা ভালো হয়নি অজিদের। ২৪ বলে ১১ রান করা স্টিভ স্মিথকে এলবিডব্লিউর মাধ্যমে ফেরান বেন সিয়ার্স।
একটু পর ৪৫ বলে ১৬ রান করা উসমান খাওয়াজাকে বোল্ড করে উইকেটের খাতা খোলেন হেনরি। তারপর আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান গ্রিনকেও বোল্ড করেন হেনরি। তার ব্যাটে আসে ৪০ বলে ২৫ রান। ১৯ বলে ২১ রান করা ট্রাভিস হেডকেও প্যাভিলিয়নে ফেরান তিনি।