‘বাংলাদেশের কিছুটা সম্মান অবশ্যই প্রাপ্য’, বাটলার-মঈনদের নাসের হুসেইন

ছবি: ক্রিকফ্রেঞ্জি

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
সিরিজ জিততে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
১১ ঘন্টা আগে
বাংলাদেশের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে স্বীকৃত ব্যাটার আছেন চার জন। ফিল সল্ট, জস বাটলার, দাভিদ মালান আর বেন ডাকেট ছাড়া আর কোনও স্বীকৃত ব্যাটার নেই দলটিতে। এ নিয়ে সিরিজ হারের পরই হতাশা প্রকাশ করেছিলেন নাসের হুসেইন। বাংলাদেশ যখন ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করে, তখনও বাড়তি ব্যাটার না থাকার বিষয়টিকে ইংলিশ ম্যানেজমেন্টের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন দেশটির সাবেক এই অধিনায়ক। একইসঙ্গে মনে করিয়ে দিলেন বাংলাদেশকে হালকাভাবে নেয়াটা উচিত হয়নি ইংল্যান্ডের।
মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১১৭ রান করে ইংল্যান্ড। অথচ প্রথম ছয় ওভারেই দলটি করেছিল ৫০ রান! ব্যাটার না থাকায় অলরাউন্ডার মঈন আলী তিনে নামেন। তিনি যদিও স্বীকৃত ব্যাটারদের মতোই খেলে থাকেন, তবে স্যাম কারান নামেন ছয়ে। সাধারণত ৮-৯ এর আগে ব্যাটিংয়ের সুযোগই মিলে না তার। সাফল্য পাননি এদের কেউই।

তৃতীয় এবং শেষ ম্যাচে ১৩ ওভারে এক উইকেটে ১০০ রান থাকার পরেও ১৫৯ রানের লক্ষ্য অতিক্রম করতে পারেনি ইংল্যান্ড। ব্যাটার কমতি থাকার বিষয়টি ফুটে উঠেছে তিন ম্যাচেই। এ কারণেই সিরিজ হোয়াইটওয়াশ হওয়ায় বেশ হতাশ হয়েছেন নাসের।
চোট কাটিয়ে ফিরলেন অ্যাটকিনসন
১৪ ঘন্টা আগে
তিনি বলেন, 'তারা কী করতে যাচ্ছে সেটা আমি দেখতেই পাচ্ছি। তবে অল্প সময়ের জন্য হোক বা দীর্ঘ পরিকল্পনার জন্যেই হোক, নির্বাচক হিসেবে এটার ভারসাম্য করতে হবে। ম্যাথু মট, জস বাটলার, রব কি'দের কেউই স্টুপিড মানুষজন না। তারা জানে তারা কী করতে চাচ্ছে।'
'তবে ইংল্যান্ড দলে অতিরিক্ত একজন ব্যাটার না পাঠানো একটা ভুল বার্তা বহন করে। তোমাদের পোশাকে থ্রি লায়ন্সের ছবি এবং তোমরা ইংল্যান্ডের হয়ে খেলছো। আর বাংলাদেশেরও কিছুটা সম্মান প্রাপ্য। খেলায় মনোযোগ বাড়াও। এখন যদি পরিকল্পনা করে আগাও তাহলে ভবিষ্যত এমনিতেই ভালো হবে।'
এই সিরিজে শুরুতে ১৫ জনের দল ছিল ইংল্যান্ডের। তবে টম আবেল ও উইল জ্যাকস ইনজুরিতে পড়ে ছিটকে গেলে বিকল্প হিসেবে কাউকেই নেয়নি ইংল্যান্ড। দলটিতে থাকেন ১৩ জন। এরমধ্যে পেসার রিস টপলি পুরোপুরি ফিটও ছিলেন না।