কোহলির খরা কাটানোর ম্যাচে ভারতের লিড

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
চোট কাটিয়ে ফিরলেন অ্যাটকিনসন
১১ ঘন্টা আগে
সাদা পোশাকে সেঞ্চুরি পেলেন বিরাট কোহলি। ক্রিকেটের দীর্ঘতম ফরম্যাটে সেঞ্চুরির জন্য ৩৯ মাসের অপেক্ষা ফুরোলো ভারতের এই ব্যাটারের। সর্বশেষ ২০১৯ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশের বিপক্ষে দিবারাত্রির টেস্টে ১৩৬ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। এরপর ৪২ ইনিংস খেলে ফেললেও সেঞ্চুরির দেখা পাননি তিনি।
দিনের হিসেবে সংখ্যায় সেটা ১২০৬। অথচ এই বিরতির আগে সেঞ্চুরিকে যেন নৈমিত্তিক ব্যাপার বানিয়ে ফেলেছিলেন কোহলি। ১৪১ ইনিংসের মধ্যে ২৭টিই সেঞ্চুরি ছিল তার অবশেষে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের শেষ টেস্টে আক্ষেপ ফুরোলেন কোহলি। পেতে পারতেন ডাবল সেঞ্চুরিও।

দিনের শেষ বেলায় টড মার্ফির বলে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে খেলতে গেলে তিনি আউট হন মার্নাস ল্যাবুশেনকে ক্যাচ দিয়ে। কোহলি আউট হয়ে গেলে ভারতের ইনিংস থেমে যায় ৫৭১ রানে। শেষ ব্যাটার হিসেবে মাঠে নামতে পারেননি শ্রেয়াস আইয়ার। এই ম্যাচে আর মাঠে নামা হচ্ছে না তার।
স্টার্ক-হ্যাজেলউডের দাপুটে বোলিংয়ে সিরিজ অস্ট্রেলিয়ার
১৯ ঘন্টা আগে
এদিন ৩ উইকেটে ২৮৯ রান নিয়ে দিন শুরু করেছিল ভারত। কোহলি ৫৯ ও জাদেজা ১৬ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন। প্রথম ঘণ্টার মধ্যেই সাজঘরে ফিরেছেন জাদেজা। তিনি আউট হয়েছেন ২৮ রান করে। এরপর শ্রীকার ভারতকে নিয়ে ভারতের ইনিংস টেনেছেন কোহলি।
৪ উইকেটে ৩৬২ রান নিয়ে মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে যায় ভারত। বিরতি থেকে ফিরেই ২৪১ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন কোহলি। ভারত ৮৮ বলে ৪৪ রান করে আউট হন। এরপর পঞ্চম উইকেটে কোহলিকে সঙ্গ দিয়েছেন অক্ষর প্যাটেল। পঞ্চম উইকেটে তারা যোগ করেন ১৬২ রান।
মূলত তাতেই লিড নিশ্চিত করে স্বাগতিকরা। অক্ষর ১১৩ বলে ৭৯ রান করে আউট হন। এরপর মাত্র ১৬ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে গুটিয়ে গেছে ভারত। এর মধ্যে রবিচন্দ্রন অশ্বিন ৭ রান করেছেন। রানের খাতাই খুলতে পারেননি উমেশ যাদব, মোহাম্মদ শামি।
অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন নাথান লায়ন ও মার্ফি। এ ছাড়া একটি করে উইকেট নিয়েছেন মিচেল স্টার্ক ও ম্যাথু কুনেমান। ৯১ রানে পিছিয়ে থেকে খেলতে নেমে অজিরা দিন শেষ করেছে বিনা উইকেটে ৩ রান করে। কুনেমান ০ ও ট্রাভিস হেড ৩ রান করে অপরাজিত আছেন।