‘আবাহনী নির্দয় হয়ে খেলুক’

ছবি: ছবিঃ ক্রিকফ্রেঞ্জি

|| ক্রিকফ্রেঞ্জি করেসপন্ডেন্ট ||
টপ অর্ডারে নিজের দিনে প্রতিপক্ষকে দুমড়ে মুচড়ে ফেলতে পারেন আবাহনীর ওপেনার সৌম্য সরকার। মিডেল অর্ডারে মোসাদ্দেক হোসেন, মোহাম্মদ মিঠুন, নাজমুল ইসলাম শান্তর মতন তারকা ক্রিকেটার আছে।
সাব্বির রহমানের মতন বিধ্বংসী ফিনিশারকে পেয়েছে আবাহনী। বোলিং আক্রমণে রুবেল হোসেন, সাইফউদ্দিনের সাথে আছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। স্পিন আক্রমণেও জাতীয় দলের নিয়মিত সদস্য নাজমুল ইসলাম অপু। তবুও এখন পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে দাপটের সাথে ম্যাচ জিততে পারেনি আবাহনী।

এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচ খেলে ৬টিতেই জয়ের দেখা পেয়েছে। প্রাইম ব্যাংকের বিপক্ষে ম্যাচে একমাত্র হারের স্বাদ পেয়েছে আবাহনী। পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে থাকলেও নিজেদের মাঠের পারফর্মেন্সে মোটেও সন্তুষ্ট নন আবাহনীর কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন।
‘অবশ্যই। আপনি যদি দেখেন, টপ অর্ডারে সৌম্য, অমি, তিনে ওয়াসিম, মোসাদ্দেক-শান্ত আছে পরে। সাব্বির আছে। মিঠুনকে আমরা মিস করছি দুই ম্যাচ ধরে, সাতে সাইফউদ্দিন, আটে মিরাজ। টপ অর্ডার, মিডেল অর্ডার... মিডেল অর্ডার যদি দেখেন, আমাদের মিডেল অর্ডার সবচেয়ে সেরা আমি মনে করি।
‘চার থেকে আট পর্যন্ত এতগুলো ব্যাটসম্যান, ওই টিমের তো আসলে নির্দয় ভাবেই জেতা উচিত। বোলিংয়ে আমাদের দেশ সেরা সব ফাস্ট বোলার, সাইফউদ্দিন, রুবেল, মাশরাফি। স্পিনে সানজামুল, অপু, মিরাজ। সত্যি কথা বলতে, প্রায় ন্যাশনাল টিমের মতই। সেই টিমের আসলে নির্দয় ভাবেই জেতা উচিত।‘
তবে কঠিন মুহূর্ত পার করে জয় তুললে সক্ষম হওয়ায় ইতিবাচক দিক দেখছেন সুজন। তাঁর ভাষায়, ‘আমরা কিন্তু উত্তরার সাথে ছাড়া কোন ম্যাচে ওইভাবে সহজে জিততে পারি নি। জিতেছি ম্যাচ, জেতা সহজ ছিল না। তবে এটাও ভালো যে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছি।‘