ডেভিড ওয়ার্নার অবসর নেয়ার পর অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ওপেন করেছিলেন স্মিথ। তবে প্রত্যাশিতভাবে পারফর্ম করতে না পারায় বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজে চারে খেলেছেন ডানহাতি এই ব্যাটার। ঘরের মাঠে ভারতের বিপক্ষে খাওয়াজার সঙ্গে ওপেনিংয়ে খেলেছিলেন ম্যাকসুয়েনি। অ্যাডিলেডে ৩৯ রানের ইনিংস খেলা ছাড়া বলার মতো কিছুই করতে পারেননি ডানহাতি এই ব্যাটার। 

আরো পড়ুন

১০ হাজার ছোঁয়ার দিনে স্মিথের সেঞ্চুরি, খাওয়াজারও একশ

১৩ ঘন্টা আগে

বাকি পাঁচ ইনিংসেই ১০ রানের মাঝে নিজের উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন ম্যাকসুয়েনি। যেখানে চারবারই আউট হয়েছেন বুমরাহর বলে। টানা তিন টেস্টে ব্যর্থ হওয়ায় শেষ দুই টেস্টের জন্য ডেকে নেয়া হয়েছিল কনস্টাসকে। মেলবোর্নে ৬০, ৮ এবং সিডনিতে ২৩ এবং ২২ রান করেছিলেন তরুণ এই ওপেনার। তবে শ্রীলঙ্কা সফরে ওপেনিংয়ে বিবেচনা করা হচ্ছে না তাকে। 

শ্রীলঙ্কার স্পিন সামলাতে খাওয়াজার সঙ্গে ওপেনিংয়ে পাঠানো হচ্ছে হেডকে। বছর দুয়েক আগে ভারতের বিপক্ষে ওয়ার্নারের বদলি হিসেবে ওপেন করেছিলেন বাঁহাতি এই ব্যাটার। যেখানে আড়াই টেস্টে ৫৫.৭৫ গড়ে রান করেছিলেন তিনি। এমন পারফরম্যান্সের উপর আস্থা রেখে লঙ্কানদের বিপক্ষে হেডকে ওপেনিংয়ে খেলানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। 

আরো পড়ুন

স্মিথের ১ রান দেখতে ৮৩৫৮ কিলোমিটার পাড়ি

১৮ ঘন্টা আগে

হেডকে ওপেনিংয়ে খেলানোর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে অধিনায়ক স্মিথ বলেন, ‘ভারতের বিপক্ষে নতুন বলে সে দারুণ করেছিল। তাৎক্ষণিকভাবে সে স্পিনারদের চাপে ফেলতে পারে এবং আমরা সবাই জানি বল যদি ব্যাটে আসে তাহলে পেসারদের বিপক্ষে সে কতটা ভালো খেলতে পারে। নিশ্চই তাকে খেলতে দেখতে পারাটা আনন্দের হতে যাচ্ছে।’

সবশেষ কয়েক বছরে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে মিডল অর্ডারে ব্যাটিং করে আসছেন হেড। তবে শ্রীলঙ্কা সফরে ওপেনিংয়ে প্রমোশন পাওয়ায় ফাঁকা হচ্ছে পাঁচ নম্বর জায়গাটা। সেটা নেয়ার দৌড়ে থাকবেন ম্যাকসুয়েনি, কনস্টাস, কুপার কনোলি এবং জশ ইংলিশ। তাদের মাঝে কাকে খেলানো হবে সেটা অবশ্য নিশ্চিত করেননি স্মিথ।