আশরাফুলের দেড়শ

ছবি: ছবিঃ ক্রিকফ্রেঞ্জি

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ
বরিশাল বিভাগঃ ৩১২/৫ (৭২.৪. ওভার) (আশরাফুল- ১৫০*, সালমান-৫০*; শরিফুল্লাহ-৩/১১৪)
আশরাফুলের দেড়শঃ সোহাগ গাজি ফেরার পর দেড়শ রানের কোটা পার করেন মোহাম্মদ আশরাফুল। এখন পর্যন্ত ক্রিজে ১৫০ রানে অপরাজিত আছেন তিনি।
ফিরলেন গাজিঃ দলীয় ২২১ রানের মাথায় শরিফুল্লাহর বলে মানিক খানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন হাফসেঞ্চুরিয়ান সোহাগ গাজি। ফলে আশরাফুলের সঙ্গে তাঁর ১০০ রানের জুটিটি ভাঙ্গে। ৬৮ রান করে আউট হন তিনি।

আশরাফুলের সেঞ্চুরিঃ দ্রুত ৪ উইকেট হারালেও দারুণ ব্যাটিং করে এবারের জাতীয় ক্রিকেট লিগের নিজের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নেন মোহাম্মদ আশরাফুল। তাঁর সঙ্গী সোহাগ গাজি তুলে নেন হাফসেঞ্চুরি।
মইনের বিদায়ঃ লাঞ্চ বিরতির পর দ্রুত বিদায় নেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান মইন খান। ৩ রান করে শরিফুল্লাহর বলে মানিক খানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। ফলে ১২১ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে আশরাফুলদের বরিশাল।
সেঞ্চুরির পথে আশরাফুলঃ দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে ফেলার পর মোহাম্মদ আশরাফুল এবং মইন খানের ব্যাটে লাঞ্চ বিরতিতে যায় বরিশাল। বিরতির আগে সেঞ্চুরির পথে অনেকটা এগিয়ে যান বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আশরাফুল। ৭১ রান নিয়ে বিরতির পর ব্যাট করতে নামেন তিনি।
বরিশালের তৃতীয়ঃ মাত্র ৭ রানের ব্যবধানে ফিরতে হয় ২৫ বছর বয়সী ডানহাতি ব্যাটসম্যান নুরুজ্জামানকে। রানের খাতা খোলার আগেই শহিদুল ইসলামের বলে বোল্ড হন তিনি। মাত্র ১০৬ রানের মাথায় তিন উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বরিশাল।
শরিফুল্লাহর আঘাতঃ ১৬ রান করে নাফিস বিদায় নেয়ার পর দ্বিতীয় উইকেটে ৪৩ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক ফজলে মাহমুদ এবং মোহাম্মদ আশরাফুল। কিন্তু দলীয় ৯৯ রানের সময় ডানহাতি স্পিনার শরিফুল্লাহর বলে মার্শাল আইয়ুবের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন ফজলে।
নাফিসের বিদায়ঃ বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে জাতীয় লিগের দ্বিতীয় স্তরের ম্যাচে টসে হেরে ব্যাট করতে নামে ফজলে মাহমুদের বরিশাল বিভাগ। এরপর দলীয় ৫৬ রানের মাথায় মানিক খানের বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন বরিশালের অভিজ্ঞ ওপেনার শাহরিয়ার নাফিস।
এর আগে ম্যাচটির প্রথম তিন দিনই বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হয়েছিল। আজ চতুর্থ দিন টসে জিতে শুরুতে বরিশালকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানান ঢাকা মেট্রোর অধিনায়ক মার্শাল আইয়ুব।