promotional_ad

সৌম্যর জন্য মিয়াদাদের দুঃখ প্রকাশ

promotional_ad

১৯৮৬ সালে অস্ট্রেলিয়া-এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের চেতন শর্মার করা শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে পাকিস্তানকে অবিশ্বাস্য জয় এনে দিয়েছিলেন লিজেন্ডারি জাভেদ মিয়াদাদ। দুই দিন আগেই ঠিক জাভেদ মিয়াদাদ ভর করেছিল ভারতের দীনেশ কার্তিকের ওপর।


নিদাহাস ট্রফির ফাইনাল জিততে ভারতের এক বলে পাঁচ রান দরকার ছিল। বোলার সৌম্য সরকার ওয়াইড লাইন ইয়র্কারের চেষ্টা ব্যর্থ হলে কার্তিকের কাভারের উপর দিয়ে হাঁকানো ছক্কায় ম্যাচ জিতে নেয় ভারত। 


বাংলাদেশ-ভারতের টানটান উত্তেজনার ম্যাচটি ৬০ বছর বয়সী জাভেদ মিয়াদাদের দেখা হয় নি। কিন্তু পত্রিকায় ম্যাচ রিপোর্ট পরে বোলার সৌম্যর জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন এই পাকিস্তানি লিজেন্ড। 



promotional_ad

'বিভিন্ন প্রতিশ্রুতির কারণে আমি কার্তিকের খেলাটি দেখিনি কিন্তু সংবাদপত্র গুলোতে ম্যাচটি সম্পর্কে পড়েছি। আমি ব্যাটসম্যানকে অভিনন্দন জানাই কারণ ব্যাটসম্যানকে শেষ বলে ছয় হাঁকিয়ে ম্যাচ জেতানোর জন্য আত্মবিশ্বাসের প্রয়োজন। আর বোলারের জন্য বিষয়টি দুঃখজনক।'


তবে শেষ বলে ছক্কা হাঁকানোর বিষয়কে খুব বড় করতে দেখতে চান না জাভেদ। আধুনিক ক্রিকেটে এক ওভারে ৩০ রানও কঠিন কিছু নয় বলে দাবী 'বড় মিয়া' খ্যাত এই পাক লিজেন্ডের। মিয়াদাদের বক্তব্য,


'শেষ বলে ছয় হাঁকানো আধুনিক ক্রিকেটে খুব কি আহামরি ব্যাপার? ৩০ বছর আগের আমার ছয়ের সাথে তুলনা করা হয়, কিন্তু সবার মনে রাখা উচিত... ওই সময় শেষ বলে ছক্কা মারার চিন্তাও কেউ করত না। টি-টুয়েন্টি ক্রিকেটের আগমনে প্রায় প্রতি দলেই বিগ হিটার দেখা যায়। এক ওভারে ৩০ রানকে এখন কঠিন কিছু না।'




আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball