promotional_ad

ডি ককের ঝড়ো ইনিংসের পর মায়াঙ্কের তোপে জিতল লক্ষ্ণৌ

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আরো পড়ুন

ক্রিকেটবিশ্বকে আইপিএল বর্জন করতে বলছেন ইনজামাম

২ মার্চ ২৫
গণমাধ্যমে কথা বলছেন ইনজামাম উল হক, পিসিবি

কুইন্টন ডি কক এবং নিকোলাস পুরানের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে শুরতেই লড়াকু সংগ্রহ গড়ে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। বড় লক্ষ্যে খেলতে নেমে পাওয়ার প্লে'তেই বিরাট কোহলি, ফাফ ডু প্লেসি ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের উইকেট হারায় রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। মায়াঙ্ক যাদবের তোপে ভেঙ্গে পড়ে দলটির মিডল অর্ডারও। মহিপাল লমরোরের শেষে ঝড়ে অল্প কিছুক্ষণ ম্যাচে থাকলেও কার্যত পুরো সময়েই বেঙ্গালুরুর ওপর দাপট দেখায় লক্ষ্ণৌ। আসরের নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে দ্বিতীয় জয়টি তারা তুলে নেয় ২৮ রানে।


বিরাট কোহলির ঝড়ো সূচনা আত্মবিশ্বাস এনে দিলেও সেটি বেশীক্ষণ স্থায়ী ছিল না। ১৬ বলে ২২ রান করে কোহলি ফেরার পর রানআউট হয়ে বিদায় নেন ডু প্লেসি (১৩ বলে ১৯)। তারপর মায়াঙ্ক যাদবের ১৫১ কিমি গতিবেগের ডেলিভারিতে শূন্যে বল তুলে বিদায় নেন ম্যাক্সওয়েলও (০)।


নিজের পরের ওভারে আরেক অস্ট্রেলিয়ানকে ফিরিয়ে নেন মায়াঙ্ক। তার গতিতে পরাস্ত হয়ে অফ স্টাম্প হারান ক্যামেরন গ্রিন। ৫৮ রানে দলের সেরা চার তারকাকে হারিয়ে তখনই একরকম ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বেঙ্গালুরু।



promotional_ad

পরের স্পেলে এসে ২১ বলে ২৯ রান করা রজত পতিদারকেও ফিরিয়েছেন মায়াঙ্ক। শেষদিকে ১৩ বলে ৩৩ রান করে বেঙ্গালুরু খানিকটা স্বপ্ন দেখালেও, 'ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার' মহিপাল লমরোরের সেই ইনিংসটি কেবল পরাজয়ের ব্যবধানই কমিয়েছে। ১৯.৪ ওভারে ১৫৩ রানে অলআউট হয় দলটি। ১৪ রান খরচায় তিন উইকেট নেন ভারতের ক্রিকেটে গতির নতুন জাদুকর বনে যাওয়া মায়াঙ্ক।


আরো পড়ুন

আইপিএলের পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ, ফাইনাল কলকাতায়

১৬ ফেব্রুয়ারি ২৫
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কলকাতা নাইট রাইডার্স, বিসিসিআই

এর আগে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৮১ রান তোলে লক্ষ্ণৌ। পাওয়ার প্লে'র মধ্যে ৫৩ রানের জুটি গড়েন দলটির দুই ওপেনার। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে এক্সট্রা কভারে ক্যাচআউট হয়ে বিদায় নেয়ার আগে লোকেশ রাহুল করেন ১৪ বলে ২০ রান।


এর একটু পর দেবদূত পাড়িকালের উইকেটও হারায় লক্ষ্ণৌ। ১১ বলে ৬ রান করে মোহাম্মদ সিরাজের বলে কট বিহাইন্ড হন তিনি। তারপর কুইন্টন ডি ককের সঙ্গে হাত খুলে খেলতে থাকেন মার্কাস স্টইনিস। ১৫ বলে ২৪ রান করা এই ক্রিকেটারকে ফেরান তারই জাতীয় দলের সতীর্থ ম্যাক্সওয়েল।


ইতোমধ্যেই হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করেন ডি কক। ইনিংসের ঠিক একশতম বলে তার উইকেটটি নেন রিস টপলি। লং অফে ক্যাচটি নেন মায়াঙ্ক ডাগার। ততক্ষণে ৫৬ বলে আটটি চার ও পাঁচটি ছক্কায় ৮১ রান করে দলকে অনেকখানি এগিয়ে নেন এই সাউথ আফ্রিকান।



দলীয় ১৪৩ রানে ডি ককের উইকেট হারালেও নিকোলাস পুরানের দারুণ ফিনিশিংয়ে লড়াকু সংগ্রহ গড়ে লক্ষ্ণৌ। ২১ বলে একটি চার ও পাঁচটি ছক্কায় ৪০ রানে অপরাজিত থাকেন পুরান। ২৩ রান খরচায় দুই উইকেট নিয়ে বেঙ্গালুরুর সেরা বোলার ম্যাক্সওয়েল।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball