promotional_ad

২৫ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে সিটি ক্লাবের পরাজয়

Cricfrenzy
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||

সাদিকুর রহমান ও হাসানের উদ্বোধনি জুটিতে ৪৭ রান তুলে সিটি ক্লাব। এরপর হাসান ফিরলেও এক উইকেট হারিয়ে ৫৯ রান তুলে দলটির। জয়ের জয় তখন দরকার মাত্র ১১৮ রান। কিন্তু নাইম আহমেদ এক ওভারে জোড়া আঘাত হানলে দলটির ব্যাটিং অর্ডারে নাটকীয় ধস নামে। রিশাদ হোসেন, মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধর বোলিংয়ে ১২ ওভারের ব্যবধানে মাত্র ২৫ রান তুলতে ৯ উইকেট হারিয়ে বসে সিটি ক্লাব। ফলে ৯২ রনের জয় পায় শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব।


ছোটো লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুই ওপেনার সাদিকুর ও হাসান দেখেশুনেই ব্যাট চালাতে থাকেন। তাদের ৪৭ রানের জুটি ভাঙেন নাইম। এই স্পিনারের বলে ১৭ রানে করা হাসান এলবিডব্লিউয়ের শিকার হন। এরপর তিনে নামা শহরিয়ার কমলকে ১১ রানে ফিরিয়ে দলটির ব্যাটিং অর্ডারে ধস নামান নাইম। কমল ফেরেন দলীয় ৫৯ রানে। একই ওভারে ৩০ রান করা সাদিকুরকে বোল্ড করেন এই স্পিনার।


এরপর বাকি কাজটা করেন রিশাদ, রবিউল হক ও মুগ্ধ। তাদের বোলিংয়ে সামনের এদিন আর কোনো ব্যাটারই দাঁড়াতে পারেনি। দুই সংখ্যার ঘরে পৌঁছানোর আগেই তাদের সাজঘরে পাঠিয়েছেন দলটির বোলাররা। ফলে ৮৪ রানেই গুঁটিয়ে যায় দলটি। শাইনপুকুরের হয়ে এদিন সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন মুগ্ধ। এ ছাড়া নাইম তিনটি, রিশাদ দুটি ও রবিউল নিয়েছেন একটি উইকেট।



promotional_ad

এদিন খান সাহেব ওসমান আলি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নামে শাইনপুকুর। শুরুতেই দুই ওপেনার জিসান আলম ও তানজিদ হাসান তামিমকে হারায় দলটি। ১১ বলে ৮ করা জিসান ফেরেন ইফরান হোসেনের বলে। এরপর মৌসুমে ফের একবার ব্যর্থ হয়েছেন তামিম। আগের ম্যাচে ৪১ রানের ইনিংস খেলা এই ব্যাটারকেও ফেরান ইফরান।


এই পেসারকে কাউ কর্নার দিয়ে উড়িয়ে মারতে গেলে আশিকুল আলমের তালুবন্দি হয়ে ৬ রানে ফেরেন তামিম। এরপর অধিনায়ক আকবর আলিও ফেরেন ১২ রানে। মমিনুল ইসলামের বলে সামনের পায়ে ভর করে খেলতে গেলে বলের লাইন মিস করে স্টাম্পিং হন তিনি। এদিন টপ অর্ডারের বাকিরা ব্যর্থ হলেও তিনে নেমে উইকেটে থিতু হয়ে ছিলেন খালিদ আহমেদ।


মৌসুমে নিজের তৃতীয় হাফ সেঞ্চুরির পথে থাকা এই ব্যাটার ফিরেছেন তিন রানের আক্ষেপ নিয়ে। রাফসান নাইমের ঝুলিয়ে দেয়া বলে শট খেলার চেষ্টা করতে গেলে লং অফে ক্যাচ দিয়ে বসেন ৪৭ রান করা খালেদ। এরপর ইরফান শুক্কুরকেও উইকেটে থিতু হতে দেননি এই স্পিনার। তার গুড লেংথের হালকা টার্ন করা ডেলিভারি বুঝার আগেই বোল্ড হন ২৪ রান করা ইরফান।



এরপর আরাফাত সানি ১০ ও রিশাদ হোসেন ফেরেন শূন্য রানে। বাকিদের যাওয়া-আসার মাঝে মেহরব হাসান ৩৮ ও রবিউল হক ২২ রান করলে ১৭৬ রানের লড়াইয়ের পুঁজি পায় শাইনপুকুর। সিটি ক্লাবের হয়ে ইফরান সর্বোচ্চ চারটি উইকেট পেয়েছেন। এছাড়া মইনুল দুটি উইকেটে ও আশিকুল আলম নিয়েছেন একটি উইকেট।


 



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball