সান্তনার ম্যাচ জিতে হোয়াইটওয়াশ এড়িয়ে গেল পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
আমরাই পাকিস্তানকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজক করেছিলাম: সৌরভ
২৩ ঘন্টা আগে
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টানা চার ম্যাচ হারের পর অবশেষে জয়ের দেখা পেল পাকিস্তান। ক্রাইস্টচার্চে ৪২ রানে জিতেছে শাহিন শাহ আফ্রিদির দল। অধিনায়ক হিসেবে এটাই প্রথম ম্যাচ জয় আফ্রিদির। এই জয়ে পাঁচ ম্যাচ সিরিজটি ৪-১ ব্যবধানে শেষ করল পাকিস্তান। লো স্কোরিং ম্যাচটি জিতে পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করা হলো না কিউইদের।
এই জয়টি অবশ্য রেকর্ড গড়েই পেয়েছে পাকিস্তান। টি-টোয়েন্টিতে এর আগে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ব্যাটিংয়ে নেমে সবচেয়ে কম রান করে পাওয়া জয় এটি। টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে আট উইকেটে মাত্র ১৩৪ রান তোলে পাকিস্তান।
জবাবে নিউজিল্যান্ড ৯২ রানে অলআউট হয়। ১৩৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই আসা যাওয়ার মাঝে ছিল কিউইরা। প্রথম পাঁচ ওভারের মাঝেই দুই 'ইনফর্ম' ওপেনার ফিন অ্যালেন ও রাচিন রবীন্দ্রকে হারায় তারা।

জামান খানের শিকার হওয়ার আগে অ্যালেন ১৯ বলে করেন ২২ রান। মোহাম্মদ নাওয়াজ তুলে নেন এক রান করা রাচিনের উইকেট। এরপর অবশ্য টিম সাইফার্ট এবং উইল ইয়াংয়ের ব্যাটে খানিকটা স্বস্তিতে ছিল তারা।
৮-১০ বছর বিশ্ব ক্রিকেট শাসন করার মতো দল আছে আমাদের: কোহলি
৯ ঘন্টা আগে
শেষ ১০ ওভারে দলটির দরকার ছিল ৮১ রান। হাতে ছিল ৭ উইকেট। যদিও ১০ থেকে ১৫ ওভারের মাঝে পাঁচটি উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকেই ছিটকে যায় তারা। এরপর ২২ বলে ২৬ রান করে গ্লেন ফিলিপস নিউজিল্যান্ডকে আশা দেখালেও ১৮তম ওভারে তাকে বিদায় করেন আফ্রিদি।
পরে আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। পাকিস্তানের হয়ে ২৪ রান খরচায় তিনটি উইকেট নেন ইফতিখার আহমেদ। দুটি করে উইকেট নেন আফ্রিদি এবং নাওয়াজ।
এর আগে ব্যাটিংয়ে নামা পাকিস্তান মোহাম্মদ রিজওয়ান এবং ফখর জামানের দায়িত্বশীল দুটি ইনিংসে ভর করে লড়াই করার মতো সংগ্রহ পায় পাকিস্তান। রিজওয়ান ৩৮ বলে ৩৮ এবং ফখর ১৬ বলে ৩৩ রানের দুটি ইনিংস খেলেন।
ম্যাচে দুবার ‘জীবন’ পেয়েও ১৩ রানে আউট হন বাবর। এ দিন তিনি খেলেন ২৪ বল। শেষদিকে শাহিবজাদা ফারহানের ১৪ বলে ১৯ ও আব্বাস আফ্রিদির ৬ বলে ১৪ রানে লড়াই করার পুঁজি পায় পাকিস্তান। কিউইদের হয়ে টিম সাউদি, ম্যাট হেনরি, লকি ফার্গুসন ও ইশ সোধি প্রত্যেকেই দুটি করে উইকেট নেন।