promotional_ad

‘বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন দেখতেই পারে কিন্তু কাজটা ছেলেদের করতে হবে’

সংবাদ সম্মেলনে স্টুয়ার্ট ল
promotional_ad

|| ক্রিকফ্রেঞ্জি করেসপন্ডেন্ট ||


আরো পড়ুন

এশিয়া কাপ সেপ্টেম্বরে, ভারত-পাকিস্তান লড়াই দেখা যেতে পারে ৩ বার

২৭ ফেব্রুয়ারি ২৫
বিরাট কোহলি ও হারিস রউফের আলিঙ্গন, আইসিসি

যুব বিশ্বকাপের শিরোপাটা বাংলাদেশ জিতেছিল বছর চারেক আগে ২০২০ সালে। বিশ্ব জয় করলেও তখনও এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পড়া হয়নি বাংলাদেশের। ২০১৯ সালে ফাইনালে উঠলেও ভারতের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ হয়েছিল আকবর আলীর দলের। অবশেষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সেই অপূর্ণতা ঘুচেছে বাংলাদেশের। মাহফুজুর রহমান রাব্বী, আশিকুর রহমান শিবলী, আরিফুল ইসলাম, মারুফ মৃধাদের হাত ধরে প্রথমবার যুব এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে টাইগাররা।


বাংলাদেশকে ২০১২ এশিয়া কাপের ফাইনালে তোলা স্টুয়ার্ট ল রয়েছেন যুব দলের প্রধান কোচের দায়িত্বে। তার অধীনেই এবার এশিয়া কাপের শিরোপা জিতল বাংলাদেশের যুবারা। ঘরের মাঠে ক্যাম্প শুরুর আগে বর্তমানে দুবাইয়ে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন ল। সেখান থেকেই এশিয়া কাপ জয়, বিশ্বকাপ, নিজেদের বদলে যাওয়া নিয়ে কথা বলেছেন ক্রিকফ্রেঞ্জির আবিদ মোহাম্মদ এর সঙ্গে।


ক্রিকফ্রেঞ্জি: বিশ্বকাপে যাওয়ার ঠিক আগে এশিয়া কাপ জিতলেন, ছেলেদের পারফরম্যান্স নিয়ে কি বলবেন?


স্টুয়ার্ট ল: দেখুন, কদিন পরই যুব বিশ্বকাপ। সেটাই আমাদের মূল লক্ষ্য। তবে এমন টুর্নামেন্টে যাওয়ার আগে ট্রফি জিততে পারাটা দারুণ ব্যাপার। সেটার জন্য ছেলেদের কৃতিত্ব দিতে হবে। ছেলেরা বয়সে তরুণ হলেও এই বয়সে ওরা দারুণ কাজ করেছে। ওদের প্রশংসা করতেই হবে। সবশেষ ১৮ মাসে ওরা দারুণভাবে পরিশ্রম করেছে। ওদের সবার চেষ্টা ছিল কিভাবে প্রতিনিয়ত উন্নতি করা যায়। আমরা যেভাবে টুর্নামেন্ট জিতেছি এটা আসলে অবিশ্বাস্য।


আমরা এখন অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন। এটা চাট্টিখানা কথা নয়। আমার মনে হয় শ্রীলঙ্কা ও ভারতের বিপক্ষে আমরা যেভাবে জিতেছি সেটা দারুণ ছিল। এই জয়টা ছেলেদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে। এমন পারফর্ম করে যখন শিরোপা জিতবেন তখন কোচ হিসেবেও গর্ববোধ হয়। কোচ হিসেবে আমি এটুুকু বলতে পারি বাংলাদেশের ক্রিকেটের ভবিষ্যত সঠিক পথে ও নিরাপদেই আছে।


ক্রিকফ্রেঞ্জি: আপনি তো বাংলাদেশের সঙ্গে জাতীয় দলে কাজ করেছেন। আপনার অধীনে এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠেছিল বাংলাদেশ। ২০১৬ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। তবে এবারই প্রথম ট্রফি জিতলেন। কোচ হিসেবে আপনার জন্য দারুণ ব্যাপার নিশ্চয়ই?


স্টুয়ার্ট ল: আপনি যখন ট্রফি জিতবেন তখন আপনার সবসময়ই ভালো লাগবে। সেটা কোচ হিসেবে হোক কিংবা খেলোয়াড় হিসেবে হোক। হ্যাঁ, আমরা ২০১২ সালে এশিয়া কাপের ফাইনালে খেলেছিলাম। কিন্তু সেই ম্যাচে আমরা একেবারে দুর্ভাগা ছিলাম। অল্পের জন্য সেবার আমরা জিততে পারিনি। যুব দলের সঙ্গেও কাজ করেছিলাম। কিন্তু আমরা পারিনি। এবার জিততে পারলাম। যদিও এশিয়া কাপ তবে ভালো লাগছে।


ক্রিকফ্রেঞ্জি: বলছিলেন ভারতের বিপক্ষে জয়টা ছেলেদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে। এমন হাই ভোল্টেজ ম্যাচের আগে ছেলেদের জন্য বার্তাটা কী ছিল?


স্টুয়ার্ট ল: দেখুন, সবাই হয়তো খেলাটা মাঠে দেখে। কিন্তু মাঠের বাইরেও আসলে একটা খেলা থাকে। আপনাকে সব জায়গা একসঙ্গে উন্নতি করতে হবে। একটা প্রক্রিয়া মেনে সামনে এগিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা সাজাতে হয়। খেলার একেকটা ধাপ আছে, এটা সবাইকে আস্তে আস্তে বুঝতে হয় বা হবে। কিন্তু আমাদের ছেলেদের ক্ষেত্রে এটা খুব দ্রুত ঘটেছে। ওরা সবাই বুঝতে পেরেছিল ওদের কার কি কাজ।


যেকোনো টুর্নামেন্টে ভারত সবসময়ই বড় দল। ওদের সাফল্যই ওদের পক্ষে কথা বলে। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে আমার সবচেয়ে বড় অস্ত্র ছিল আমাদের পেসাররা। সুবিধাটা হচ্ছে আমাদের দলে তিনজন খুবই প্রতিভাবান পেসার আছে। তারাই আসলে আমাদের কাজটা সহজ করে দিয়েছে। ওরা (ভারত) স্পিনে ভালো খেলে তাই আমরা পেস দিয়ে আক্রমণ করতে চেয়েছি। এটা কাজেও লেগেছে।



promotional_ad

ক্রিকফ্রেঞ্জি: কয়েকজন ১৪০ কিলোমিটার গতিতে বোলিং করতে পারে বলছিলেন। তারা নিশ্চই বাংলাদেশকে আশা জাগাচ্ছে?


স্টুয়ার্ট ল: আমাদের এই দলে দুজন পেসার আছে। আমার বিশ্বাস তারা যদি নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারে তাহলে তারা একটা সময় ১৪০ কিলোমিটার গতির ওপর বোলিং করবে। তারা এখনই ১৪০ ছুঁই ছুঁই বোলিং করছে। এটা ধরে রাখতে হলে এবং এর চেয়ে আরও ভালো হতে হলে আপনাকে একটা প্রক্রিয়া মেনে এগিয়ে যেতে হবে। বোর্ডেরও দায়িত্ব হচ্ছে তাদের দেখেশুনে রাখা।


ক্রিকফ্রেঞ্জি: রিজওয়ানকে নিয়ে কি বলবেন? পেস বোলিংয়ের সঙ্গে ব্যাটিংটাও যথেষ্ট ভালো। বাংলাদেশের জন্য বড় সম্পদ নিশ্চই?


স্টুয়ার্ট ল: হ্যাঁ, রিজওয়ান দারুণ প্রতিভাবান। সে তিনে ব্যাটিং করে আবার পেস বোলিংও করে। আগে সে মিডিয়াম পেস বোলিং করতো। কিন্তু আমরা এখন ওর গতি বাড়ানো নিয়ে কাজ করছি। সে বিসিবির জন্য অনেক বড় একটা সম্পদ। এই ধরণের ক্রিকেটার বাংলাদেশ সহজে পায় না। তবে তাকে দেখে রাখতে হবে। তার ব্যাটিংটাও অনেক কার্যকারী। বাংলাদেশ যেমন ক্রিকেটার খুঁজছে তার মাঝে সেটা আছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বড় সম্পদ হতে পারে ছেলেটি।


আলাদা করে শিবলীর কথাও বলতে হয়। সে আমাদের দলের তিন নম্বর উইকেটকিপার ছিল। কিন্তু যখন উইকেটকিপিং কোচ এসেছে তখন সে একেবারে বদলে গেছে। সে তার খারাপ সময় গেছে, একটা সময় বাদও পড়েছে। আবার দলেও এসেছে। সে যখন দলে ফিরেছে তখন তাকে আমি অন্যভাবে পেয়েছি। আরিফুলের মাঝে বাংলাদেশের সেরাদের একজন হওয়ার সামর্থ্য আছে। কিন্তু তাকে সেটা বিশ্বাস করতে হবে। আমার চোখে বাংলাদেশের পরবর্তী স্পেশাল ট্যালেন্ট সে।


ক্রিকফ্রেঞ্জি: রিজওয়ানের মতো ক্রিকেটার বাংলাদেশ খুঁজছে এটা ঠিক। আবার বাংলাদেশ তো লেগ স্পিনারও খুঁজছে। ওয়াসি সেটা পূরণ করতে পারবে বলে মনে হয়?


স্টুয়ার্ট ল: ওয়াসি ছেলেটা অনেক পরিশ্রমী। সে উন্নতি করেছে এবং সেটার জন্য পরিশ্রমও করেছে। বাংলাদেশে তো লেগ স্পিনার নেই। আমার মনে হয় বড় পর্যায়ে খেলার জন্য তার সেই সক্ষমতা আছে। কিন্তু বাংলাদেশকেও এটা বুঝতে হবে কিভাবে একজন লেগ স্পিনারের যত্ন নিতে হয়। তার উজ্জ্বল ভবিষ্যত আছে। এশিয়া কাপে একটি ম্যাচ খেললেও তিন উইকেট পেয়েছিল। লেগ স্পিনার যখন আপনাকে তিন উইকেট এনে দেয় তখন এটা দারুণ কিছু। বাংলাদেশে এর চেয়ে বেশি কিবা চাইতে পারেন।


ক্রিকফ্রেঞ্জি: এবার একটু অন্য প্রসঙ্গে আসি। আহরার আমিনের অধীনে আপনারা পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছিলেন। তবুও এশিয়া কাপের আগে অধিনায়ক পরিবর্তন করলেন। এটার কারণটা আসলে কী?


স্টুয়ার্ট ল: দেখুন, অধিনায়ক পরিবর্তন করাটা আমাকেও একটু অবাক করেছে। তবে এখন মনে হয় বোর্ড শেষ পর্যন্ত সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে। রাব্বী ছেলেদের নিয়ে দারুণ কাজ করেছে। তবে আমরা আহরারের অধীনে আরব আমিরাতে সিরিজ জিতেছিলাম, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানকে হারিয়েছিলাম, এমনকি পাকিস্তানকে তাদের মাটিতে হারিয়েছি। তবুও যারা এটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তাদের হয়ত মনে হয়েছে নেতৃত্বে একটা পরিবর্তন প্রয়োজন।


সেজন্যই হয়ত আহরারকে সরিয়ে রাব্বীকে দায়িত্ব দেয়া হয়। আমার মনে হয় আহরার যে জায়গায় দলকে রেখে ছেড়েছিল রাব্বী সেখান থেকেই দলকে টেনে নিয়েছে। পুরো টুর্নামেন্টে দল যেভাবে খেলেছে তাতে আমি তাদের নিয়ে সন্তুষ্ট। ভালো দলের বিপক্ষে খেলেই আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। আর রাব্বীও অধিনায়ক হিসেবে ভালো করেছে।


ক্রিকফ্রেঞ্জি: ভারতে হওয়া চার দলীয় সিরিজে আপনার দল খুব বেশি ভালো করেছিল বলার সুযোগ বোধহয় নেই। তবুও সব ম্যাচ জিতে এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন হলেন। হুট করে এমন সাফল্যের মন্ত্রটা আসলে কী?



স্টুয়ার্ট ল: দেখুন, একটি সিরিজ খারাপ যেতেই পারে। ভারতে ভালো করতে না পারলেও ছেলেদের নিজেদের প্রক্রিয়ায় ঠিক ছিল। সেটার প্রমাণ হয়তো এশিয়া কাপে ভারতের বিপক্ষে আমাদের জয়। আপনি সবসময় জিততে চাইবেন তবুও মনে হবে সব ম্যাচ জিততে পারবো তো? আমাদের ভেতরে জেতার ক্ষুধা ছিল, ছেলেরা সেই ক্ষুধা নিয়ে খেলেছে। ফলাফল এখন সবার সামনে। কেউই হয়তো আশা করেনি আমরা প্রতিপক্ষের উপর এভাবে চেপে ধরে ম্যাচ জিতে আসব। তারপরও আমাদের অনেক উন্নতির জায়গা আছে, খেলোয়াড়রাও সেটা জানে।


ক্রিকফ্রেঞ্জি: তাহলে কি বিশ্বকাপের আগে নতুন কিছু প্রয়োগ করছেন?


স্টুয়ার্ট ল: আমরা মাত্রই ট্রফি জিতেছি। আমার মনে হয় না নতুন কিছু প্রয়োগের প্রয়োজন আছে। আমি কোন পরিবর্তন আনতে আগ্রহী নই। ছেলেরা এশিয়া কাপ জয় উপভোগ করছে। এরপর বিসিএল খেলবে, দেশে ক্যাম্প করবে। এই সময়ের মধ্যে খুঁটিনাটি বিষয়গুলো আমাদের ঠিক করে ফেলতে হবে। আমার বিশ্বাস বিশ্বমঞ্চে আমরা আমাদের সামর্থ্য প্রমাণ করতে সক্ষম হবো।


ক্রিকফ্রেঞ্জি: এশিয়া কাপ জয়ে বিশ্বকাপ নিয়ে সবারই প্রত্যাশা বেড়ে গেছে। এটা তো সবার জন্য বাড়তি চাপও। কিভাবে সামাল দেবেন?


স্টুয়ার্ট ল: ছেলেরা মাঠে তাদের কাজটা করেছে। এখন বাকি কাজটা পুরোপুরি আমার। এটা আসলে আমাকে নিশ্চিত করতে হবে ছেলেরা যেন চাপ মুক্ত থাকে। সেটার উপায়ও আমাকেই খুঁজে বের করতে হবে। আপনি যখন ভালো করবেন তখন সবারই আপনার প্রতি অনেক বেশি আশা তৈরি হবে। উপমহাদেশে এই বিষয়টা বেশি হয়। আমার ধারণা আপনাদেরও এখন এই দলের প্রতি অনেক প্রত্যাশা যে সামনে বিশ্বকাপ আছে।


ওরা অবশ্যই সেমিফাইনাল খেলবে নইলে ফাইনাল খেলে ফেলবে। আবার চ্যাম্পিয়নও হয়ে যাবে। আমি ছেলেদের পরিষ্কার করে বলেছি, জয়ই মুখ্য নয়, প্রক্রিয়াটাই আসল। ছেলেদের মাথায় এটা গেঁথে নিতে বলেছি। আমরা জয় নিয়ে কথা বলি না, আমাদের কথা হয় প্রক্রিয়া নিয়ে। দল হিসেবে কিভাবে ভালো করা যায় এটাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।


ক্রিকফ্রেঞ্জি: তবুও তো আমাদের মতো আপনিও নিশ্চই চাইবেন বাংলাদেশ আবারও যুব বিশ্বকাপ জিতুক....


স্টুয়ার্ট ল: আপনি যখন বিশ্বকাপে খেলতে নামবেন তখন আপনি ট্রফি জয়েরই স্বপ্ন দেখবেন। আমি আগেও বলেছি আমাদের প্রক্রিয়া মেনে এগোতে হবে। ভালো ক্রিকেট খেলতে হবে তাহলে সবাই আমাদের কঠিন প্রতিপক্ষ হিসেবে নেবে। এশিয়া কাপে আমরা ভারতকে হারিয়েছি। বিশ্বকাপে ওদের সঙ্গেই আমাদের প্রথম ম্যাচ। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, ওরা আমাদের বিপক্ষে ছেড়ে কথা বলবে না। তাই বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন বাংলাদেশ আরেকবার দেখতেই পারে কিন্তু কাজটা আসলে মাঠে করতে হবে ছেলেদের।


ক্রিকফ্রেঞ্জি: একদম শেষে যদি জানতে চাই বিসিবি অভ্যর্থনা দিয়েছে, বোর্ড সভাপতি ছেলেদের সাথে দেখাও করেছে। কেমন লেগেছে?


স্টুয়ার্ট ল: আপনি যখন সফল হবেন তখন সবাই আপনাকে নিয়ে মাতামাতি করবে, এটা খুবই স্বাভাবিক। আমার বিশ্বাস সামনে ছেলেরা আরও সাফল্য আনবে যেন পুরো দেশ ওদের নিয়ে পড়ে থাকে। বিসিবিকে ধন্যবাদ দিতেই হয়। বোর্ড সভাপতি ছেলেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। ওরা অবশ্যই আত্মবিশ্বাস পাবে। বিসিবি ওদের যেভাবে বরণ করেছে আমার খুব ভালো লেগেছে। পরিবারের সঙ্গে আছি তাই আমি অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারিনি। কিন্তু ছেলেদের যে পরিমাণ খুশি আমি দেখেছি তা আমার জন্য খুব আনন্দের।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball