বাংলাদেশের বিপক্ষে তরুণ পেসারদের দেখার অপেক্ষায় লাথাম
.jpg)
ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
শুরু ও শেষের অমিলে ৯ উইকেটে নিউজিল্যান্ডের ৩১৫
১৪ ডিসেম্বর ২৪
চোটের কারণে বাংলাদেশের বিপক্ষে বিবেচনা করা হয়নি ম্যাট হেনরি, লকি ফার্গুসন, জেমস নিশাম, হেনরি শিপলি, বেন লিস্টারদের মতো পেসারদের। বিশ্বকাপ খেললেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের ব্যস্ততায় বাংলাদেশ সিরিজ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন ট্রেন্ট বোল্ট। এদিকে চোটের কারণে প্রথম ওয়ানডেতে খেলা হচ্ছে না কাইল জেমিসনের।
একাদশে সুযোগ পেতে পারেন তাদের বেশিরভাগ নেই বাংলাদেশের বিপক্ষে। যার ফলে টাইগারদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের জন্য ডাকা হয়েছে জশ ক্লার্কসন, উইল ও’রুর্কে এবং বেন সিয়ার্সকে। তরুণ এই পেসাররা সবাই প্রত্যাশার চেয়ে বেশি গতিতে বোলিং করতে পারেন। ধারাবাহিক বাউন্স পাওয়ার সুযোগ সুইংও করাতে পারেন তারা। তাদেরই বাংলাদেশের বিপক্ষে দেখতে মুখিয়ে আছেন টম লাথাম।

এ প্রসঙ্গে নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে অধিনায়ক বলেন, ‘হ্যাঁ, আপনি যদি সব বোলারদের দিকে তাকান তাহলে দেখবেন তাদের সবারই পেস এবং বাউন্স রয়েছে। আমার মনে হয় এই কন্ডিশনে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বেশ কয়েকজন তরুণ আছে যারা সুইংও করাতে পারে। এটা দারুণ একটা বোলিং অ্যাটাক। আমরা কি পেয়েছে সেটা দেখার অপেক্ষায় আছি।’
অশ্বিনের চোখে বরুণই ছিলেন টুর্নামেন্ট সেরা
১১ মার্চ ২৫
পেসারদের সঙ্গে ব্যস্ত সূচির কথা ভেবে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে বিশ্রাম দেয়া হয়েছে কেন উইলিয়ামসন, টিম সাউদি, ড্যারিল মিচেল, মিচেল স্যান্টনার, গ্লেন ফিলিপস ও ডেভন কনওয়ের মতো সিনিয়র ক্রিকেটারদের। যার ফলে ডাক পেয়েছেন আদি অশোক, ক্লার্কসন এবং ও’ রুর্কেদের মতো ক্রিকেটারদের।
তরুণদের নিয়ে বাংলাদেশকে মোকাবেলা করতে হলেও বেশ রোমাঞ্চিত লাথাম। তিনি বলেন, ‘বেশ কয়েকজন বিশ্রামে আছে অথবা কেউ কেউ ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলছে। তাতে করে অন্যদের জন্য সুযোগ তৈরি হয়েছে। গত কয়েক বছর ধরেই এমনটা দেখে আসছি। একটু নতুন গ্রুপ এবং নতুন ছেলেদের দেখাটা রোমাঞ্চকর।’
বিশ্বকাপে দারুণ শুরু করলেও মাঝ পথ হারায় নিউজিল্যান্ড। যদিও শেষ পর্যন্ত সেমিফাইনালে খেলেছিল তারা। তবে ভারতের বাঁধা টপকে ফাইনালে যেতে পারেনি লাথামরা। বিশ্বকাপ থেকে ফেরার পর সবাই নতুন করে সবকিছু করে দেখতে চায়। লাথামও সেই বিষয়টি উড়িয়ে দিচ্ছেন না। তবে নিজেদের স্টাইলে ওয়ানডে ক্রিকেট খেলতে চায় নিউজিল্যান্ড।
লাথাম বলেন, ‘অবশ্যই, দিন শেষে এটাই লক্ষ্য। আপনি যতগুলো ম্যাচ খেলবেন ততগুলোই জিততে চাইবেন। কিন্তু বড় পরিসরে আমরা আমাদের স্টাইলের ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করব। আমরা যতটা জানি বিশ্বকাপ থেকে ফেরার পর আপনি চাকাটি পুনরায় উদ্ভাবন করতে চান এবং নতুন কিছু দেখতে চান। আমার মনে হয় এখনও ভালো কিছু আছে যা আমরা চাই। বড় কথা হচ্ছে আমরা যেভাবে ওয়ানডে ক্রিকেট খেলতে চাই।’