promotional_ad

মিরাজ হতে পারেন স্মিথ, দিলশান বা মালিক

সংগৃহীত
promotional_ad
|| ক্রিকফ্রেঞ্জি করেসপন্ডেন্ট ||
 
২০১৮ সালের পর এবারই প্রথম হচ্ছে ওয়ানডে ফরম্যাটের এশিয়া কাপ। বছর পাঁচেক পেরিয়ে গেলেও ওপেনিংয়ে ‘বিপদের বন্ধু’ পরিচয় দিয়েছেন একজনই, তিনি মেহেদি হাসান মিরাজ। ওপেনাররা খেই হারালে কিংবা চোটে পড়লে বরাবরই ত্রাতা হয়ে এসেছেন এই ক্রিকেটার। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে মাত্র দুই ম্যাচে ওপেন করেই ক্রিকেটে অনেক সমস্যা সমাধানের রাস্তা দেখিয়েছেন তিনি।

মেক শিফট ওপেনার থেকে নিয়মিত ওপেনার হওয়ার দরজায় মিরাজের এই কড়া নাড়া কি আসলেই অনেক কিছুর সমাধান? নাকি শুধু বিপদের বন্ধুই থেকে যাবেন মিরাজ? বাংলাদেশের এই ক্রিকেটারের সামনে সুযোগ আছে স্টিভ স্মিথ, তিলকারত্নে দিলশান কিংবা রোহিত শর্মাদের মতো করে ক্যারিয়ারে বাঁকবদল করার। তাতে করে আখেরে লাভটা হবে বাংলাদেশের, সমাধান হবে অনেক সমস্যার।

বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে মিরাজ একজন পুরোদস্তুর অলরাউন্ডার ছিলেন। ব্যাটিং করতেন মিডল অর্ডারে। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রেখে যেন বদলে যায় তার পরিচয়। ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজে ১৯ উইকেট নিয়ে স্বপ্নের মতো অভিষেক হয় তার। পরের কয়েক বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলার তকমা নিয়েই কাটাতে হয় তাকে। মিরাজ যে ব্যাটিং করতে পারেন সেটা যেন ভুলেই যেতে বসেছিল সবাই।

যদিও ২০১৮ সালের এশিয়া কাপে সুযোগ পেয়েই নিজের ব্যাটিং সামর্থ্য দেখান তিনি। চোটের কারণে ফাইনালে খেলতে পারছিলেন না তামিম ইকবাল। লিটন দাসকে সঙ্গ দেয়ার মতো বিশ্বস্ত কোন ওপেনারকেও পাচ্ছিল না বাংলাদেশ। মিরাজকে ওপেন করিয়ে সেটার সমাধান করেছিলেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। ব্যাটিংয়ে নেমে হয় সেঞ্চুরি কিংবা হাফ সেঞ্চুরি করতে পারেননি তিনি। তবে লিটনকে যোগ্য সঙ্গই দিয়েছিলেন মিরাজ।

এরপর  সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজের ব্যাটিং সত্তাও জাগিয়ে তুলেছেন এই ক্রিকেটার। গত বছরই আফগানিস্তানের বিপক্ষে ষষ্ঠ উইকেটে আফিফ হোসেনকে নিয়ে ১৭৪ রানের জুটি গড়ে জিতিয়েছিলেন মিরাজ। তার ব্যাট থেকে এসেছিল অপরাজিত ৮১ রান। এরপর ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে শেষ উইকেটে মুস্তাফিজুর রহমানকে নিয়ে ৫১ রান করে বাংলাদেশকে জেতান এই অলরাউন্ডার। মিরাজ অপরাজিত থাকেন ৩৯ বলে ৩৮ রান করে। কিন্তু কে জানত  মিরাজ আরও বড় সারপ্রাইজ দেশের জন্য রেখে দিয়েছিলেন।

মিরাজকে অবশ্য এই 'সারপ্রাইজ বক্স' খুলতে বড় অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন সাকিব আল হাসান। চলতি টুর্নামেন্টে ওপেনিং নিয়ে যখন রাতের ঘুম হারাম টিম ম্যানেজম্যান্টের, সে সময় মিরাজকে ইনিংস ওপেন করতে পাঠিয়ে বড় বাজি খেলেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু সারপ্রাইজ বক্স  খুলে বাংলাদেশকে শুধু সেঞ্চুরিই উপহার দেননি মিরাজ, দিয়েছেন সামনের দিনগুলোর সমাধানের বড় পথ।

চোটের কারণে তামিম খেলছেন না এশিয়া কাপে। জ্বরের কারণে লিটন যেতে পারেননি শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান। এই অবস্থায় এনামুল হক বিজয়কে উড়িয়ে নিলেও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নাইম শেখ ও তানজিদ হাসানই ছিলেন বাংলাদেশের ভরসা। কিন্তু তাতে ইতিবাচক কিছু পায়নি বাংলাদেশ। টুর্নামেন্টে নিজেদের শুরুর ম্যাচে হার প্রশ্ন ওঠায় ওপেনিং নিয়েও। এই অবস্থায় মিরাজকে বিপদের বন্ধু বানিয়ে ওপেনিংয়ে পাঠায় বাংলাদেশ।

২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে এখন পর্যন্ত ৯জন ওপেনার খেলিয়েছে বাংলাদেশ। লিটন ও তামিম নিয়মিত ওপেনার। কিন্তু তাদের অনুপস্থিতিতে বিকল্প কাউকে নিয়ে বড় চিন্তা হয়তো করেনি বাংলাদেশ। তাই তো বাকি ৭ ওপেনারের মধ্যে মাত্র ২ ম্যাচ খেলে মিরাজই এখন অনেক এগিয়ে। ৫টি করে ম্যাচ খেলা নাইম ও এনামুলও  ভরসা হতে পারেননি, নাজমুল হোসেন শান্ত ৩ ম্যাচে ওপেন করলেও ঠাঁই হয়েছেন ৩ নম্বরে। এ ছাড়া রনি তালুকদার, সৌম্য সরকার, তানজিদ হাসানরা সামর্থ্যদের প্রমাণ দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।

এতো সব ওপেনারের মাঝে মিরাজ দেখিয়েছেন আশার আলো। তাই তো মিরাজ হতে পারেন বাংলাদেশের ওপেনিংয়ের এক বড় সমাধান। কিন্তু সে জন্য চান্দিকা হাথুরুসিংহে, সাকিব, টিম ম্যানেজম্যান্ট ও নির্বাচক প্যানেলকে করতে হবে দূরদর্শী চিন্তা। যে চিন্তা করে সফলতা পেয়েছে ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান বা অস্ট্রেলিয়ার মত দলগুলো।

রোহিত শর্মার কথাই ধরা যাক! আন্তর্জাতিক অভিষেকের পর ওয়ানডে ফরম্যাটে মিডল অর্ডারে নিয়মিত ছিলেন, খেলেছেন ৬ থেকে ৮ নম্বরেও। কিন্তু বীরেন্দ্র শেবাগ, গৌতম গম্ভীর বা শচীন টেন্ডুলকারদের বিদায়বেলায় এই ক্রিকেটারকে ওপেনিংয়ে খেলিয়ে বড় বাজিমাত করেছে ভারত। ২০০৭ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত রোহিত মিডল অর্ডারে ৬৩ ইনিংস খেলে করেছেন ১৭৭৭ রান। তার কোন সেঞ্চুরি নেই তবে হাফ সেঞ্চুরির সংখ্যা মোট ১২টি। কিন্তু এই ক্রিকেটারকে যখন ওপেনিংয়ে সুযোগ দিল ভারত।

তখনই বদলে গেল সব। ২০১৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১৫৭ ইনিংস খেলা রোহিত ওপেনিংয়ে রান করেছেন প্রায় ৮ হাজার। গড় ৬০ ছুঁই ছুঁই, সঙ্গে ২৮টি ওয়ানডে শতক। শুধু তাই নয় ওয়ানডে ইতিহাসের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ ২৬৪ রানের ইনিংসটিও তিনি খেলেছিলেন ওপেনার হিসেবেই। এই ক্রিকেটারের ওয়ানডেতে ২০০'র ওপর ইনিংস আছে ৩বার। সবই ওপেনার হিসেবে।

অন্যদিকে মিরাজের মতো লোয়ার অর্ডার থেকে উপরে উঠে আসার গল্প বলতে গেলে নাম চলে আসবে স্মিথ ও দিলশানের। ক্যারিয়ারের শুরুটা স্পিন বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে শুরু করা স্মিথ নিজেকে নিয়ে গিয়েছেন অনন্য উচ্চতায়। ওয়ানডে ফরম্যাটের অন্যতম সেরা এই ব্যাটার নিজের প্রথম ২০ ওয়ানডেতে খেলেছেন ৬ থেকে ৮ নম্বরে। রান ছিল তার মাত্র ৩৪৮।

সময়ের সঙ্গে নিজের ব্যাটিং সামর্থ্যের প্রমাণ দিয়ে স্মিথ উঠে আসেন টপ অর্ডারে। তিন ও চার নম্বরে নিয়মিত হয়ে দলকে উপহার দিয়েছেন বড় বড় ইনিংস। ব্যাটিংয়ে হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম ভরসার নাম। এই দুই পজিশন মিলিয়ে ১০১ ইনিংসে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার রান করেছেন তিনি, সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন ১২টি। প্রায় ৪৫ উর্ধ্ব গড়ে স্মিথ বিশ্ব ক্রিকেটে নিজেকে প্রমাণ করেছেন।

স্মিথের মতো দিলশানের ক্যারিয়ারের ইউ-টার্নটা শুরু হয় টপ অর্ডার বা ওপেনিংয়ে নেমে। ১৯৯৯ সালে ওয়ানডে অভিষেক হওয়া দিলশান লোয়ার অর্ডারে ব্যাট করেছেন ১০৭ ইনিংস। শ্রীলঙ্কার হয়ে এই সময়ে ১০ হাফ সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে রান করেছেন ২৩৩৪। কিন্তু ক্যারিয়ারের ১০ বছর পার করে দেয়ার পর ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া দিলশান শুধু ওয়ানডে ফরম্যাটেই রান করছেন প্রায় সাড়ে ৭ হাজার। তাও আবার মাত্র ৭ বছরে। সেখানে ৩৪টি হাফ সেঞ্চুরি সহ প্রায় ৫০ গড়ে ২১টি সেঞ্চুরিও রয়েছে তার নামের পাশে।
 
এই তালিকায় আরও যোগ হতে পারেন শোয়েব মালিক বা শেন ওয়াটসনদের মত অলরাউন্ডাররা। যারা ক্যারিয়ারের শুরুটা করেছিলেন নীচের দিকে ব্যাটিং করে। কিন্তু সময়ের সঙ্গে নিজেদের বদলে বিশ্ব ক্রিকেটের বড় নাম হয়ে উঠেছিলেন ওপেনার বা মিডল অর্ডার ব্যাটার হিসেবে। তবে এই দুজনের বদলে যাওয়ার ক্ষেত্রে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের অবদান অনেক বেশী। কারণ ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলার সঙ্গে সঙ্গে তারা তাদের সামর্থ্য বুঝেই নিজেদের পরিবর্তন করে দেশের জন্য বড় ভূমিকা পালন করেছেন। দিলশানের মত মালিকেরও অভিষেক ২০০০ সালের পূর্বে। 

দিলশান, রোহিত, স্মিথ বা মালিক-ওয়াটসনদের মতো ক্যারিয়ার বদলে যাওয়া গল্পে সঙ্গী হতে পারেন মিরাজও। কিন্তু সে জন্য কোচ, অধিনায়ক বা ম্যানেজম্যান্ট সহ মিরাজকেও দিতে হবে সাহসিকতার পরিচয়। মিরাজ অবশ্য নিজের ব্যাটিং সামর্থ্য প্রমাণ দিতে মুখিয়ে থাকেন বারবার। ক্রিকফ্রেঞ্জিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এই অলরাউন্ডার জ??নিয়েছিলেন, কারও বিকল্প নয়, প্যাকেজ হতে চান। ব্যাটিং-বোলিং দুই বিভাগে দলকে দিতে চান বড় কিছু।

ক্রিকফ্রেঞ্জিকে প্যাকেজ হওয়া প্রসঙ্গে মিরাজ বলেছিলেন, ;দেখেন আমার কাছে দুটোরই সুযোগ আছে। আমি ব্যাটিং-বোলিং দুটাই করি। তবে আমার সব সময়ই চেষ্টা থাকে দলের প্রয়োজনে অবদান রাখার। আমি যদি দুটোতেই ভালো করি তাহলে দলের জন্যই ভালো। আমি যদি দুদিকেই দলকে কিছু না কিছু হলেও দিতে পারি তাহলে কিন্তু দলেরই লাভ, দল ম্যাচ জিতবে বা ভালো করবে। নিচের দিকে নেমে কিছু রান দলের জন্য করতে যেন পারি এটাও বড় ব্যাপার, যেখানে ব্যাট করি ওই জায়গাটাও গুরুত্বপূর্ণ।'

'বোলিংটা তো আছেই। আমার চেষ্টা থাকে একটা প্যাকেজ হয়ে খেলার জন্য, জানি না কার কি বিকল্প হতে পারব। আমি চেষ্টা করি দলের স্বার্থে যতখানি নিজেকে উজাড় করে দেয়া যায়। ক্যারিয়ারের শুরুতে কিন্তু ব্যাটিং নিয়ে আমি তেমন মনোযোগী ছিলাম না। তখন শুধু বোলিংটাই ফোকাস ছিল, কিন্তু এখন সময়ের সাথে এটা বদলেছে। আমিও চেষ্টা করছি। দলের সবাই এখন আমার ওপর বিশ্বাস রাখছে এটা খুব ভালো লাগে। আমার আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে যায়।'

মিরাজের ওয়ানডে ক্যারিয়ার যেতে পারে আরও উপরে। তবে যদি তিনি চান। কারণ পরিসংখ্যান বলছে নিচের দিকে ব্যাট করে তিনি এখন পর্যন্ত দেশের হয়ে ৫০ ইনিংস খেলে মাত্র রান করেছেন ৮৬১। ভারতের বিপক্ষে পাওয়া এক সেঞ্চুরি বাদে এই অলরাউন্ডারের ব্যাটিংয়ে বড় প্রাপ্তি নেই। কিন্তু ওপেনিংয়ে নেমে ২ ইনিংসে তিনি পরিচয় দিয়েছেন নিজের ব্যাটিং সত্তার।

এক সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে মিরাজ জানিয়েছেন দলের জন্য অবদান রেখে তিনি খুশি, ‘আমি খুব খুশি। আমার মনে হয়, টিম ম্যানেজম্যান্ট আমার ওপর বিশ্বাস রেখেছে। এটা দারুণ উইকেট ছিল, বল সহজেই ব্যাটে এসেছে। আমি শুধু লাইন বুঝে খেলতে চেষ্টা করছি। শান্তর সঙ্গে জুটিটা দারুণ ছিল।’

ম্যাচশেষে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন মিরাজ। সেখানেই জানালেন ওপেনিংয়ে খেলতে নামার পেছনের গল্প বলতে গিয়ে অধিনায়কের কৃতিত্ব দেন তিনি। মিরাজ বলেন, 'তারা গত শনিবার এসে আমাকে বলে আমি ওপেনিং করব কিনা। আমি রাজি হই যে, আমি খেলব। আগের এশিয়া কাপেও আমি ফাইনালে (২০১৮) ওপেনিংয়ে খেলেছি। আমি বেশ আত্মবিশ্বাসী ছিলাম।

ওপেনে সুযোগ পেয়ে আফগানিস্তানের বিপক্ষে মিরাজ দেখিয়েছেন নিজের প্রতিভা। তাই তো মিরাজের চাওয়া নিয়মিত ওপরে ব্যাট করা। মিরাজ আরও বলেন, 'পরের ম্যাচেও যদি সুযোগ হয় আর আমি ভালো করতে পারি, তা হলে হয়তো টপ অর্ডারে সব সময় খেলার সুযোগ পাব। টিম ম্যানেজমেন্ট যদি আমাকে টপ অর্ডারে সুযোগ দেয় তা হলে এটা আমার জন্য ভালো হবে।'

মিরাজের এমন সেঞ্চুরিতে উচ্ছ্বসিত দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান নিজেও। ম্যাচ জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সাকিব বলেন, 'আগেও মিরাজ যখনই টপ-অর্ডারে সুযোগ পেয়েছে, নিজেকে প্রমাণ করেছে। আমরা সবসময়ই জানি ওর সামর্থ্য আছে, আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওর ভালো রেকর্ড আছে।'
 
ওপেনিং নিয়ে যে সমস্যায় বার বার পড়তে হয় বাংলাদেশকে তার স্থায়ী সমাধান হতে পারেন মিরাজ। শুধু স্থায়ী সমাধানই নয়, ক্যারিয়ার বদলে যাওয়া সিদ্ধান্ত হতে পারে এই অলরাউন্ডারের উপরে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত। কারণ এই মুহূর্তে বাংলাদেশের যা প্রয়োজন শুধু যে মিরাজ তাই মেটাতে পারবেন তা নয়, বরং ভবিষ্যতের জন্য বাংলাদেশের নিয়মিত ওপেনারও হয়ে উঠতে পারেন তিনি। তবে সে জন্য যে সাহসিকতার প্রয়োজন তা মিরাজ বার বারই মাঠে দেখিয়ে এসেছেন। 'প্যাকেজ' হয়ে ওঠে ব্যাটিং দিয়ে দেশকে দিতে পারেন বড় 'সারপ্রাইজ বক্স'।



promotional_ad




আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball