|| ডেস্ক রিপোর্ট ||

আরো পড়ুন

‘১২ জন’ ব্যাটিং করেও হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না পাকিস্তান

৫ এপ্রিল ২৫

এশিয়া কাপের আয়োজক-স্বত্ব পাকিস্তানের হলেও রাজনৈতিক জটিলতায় সেখানে গিয়ে টুর্নামেন্ট খেলতে অপারগতা জানায় ভারত। বিসিসিআইয়ের এমন সিদ্ধান্তে লম্বা সময় ঝুলে ছিল এশিয়া কাপের ভাগ্য। কয়েক দফা বৈঠক শেষে ‘হাইব্রিড মডেলে’ এশিয়া কাপ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

যেখানে পাকিস্তানের সঙ্গে সহ আয়োজক হিসেবে থাকছে শ্রীলঙ্কা। ফলে লঙ্কা দ্বীপে নিজেদের ম্যাচগুলো খেলবে ভারত। নিজেদের মাটিতে খেলার সুযোগ পাচ্ছে না পাকিস্তানও। যদিও তাতে খুব বেশি খুশি নন বাবর আজম। পাকিস্তানের অধিনায়ক মনে করেন, টুর্নামেন্টের সবগুলো ম্যাচ তাদের দেশে হওয়া উচিত ছিল।

নেপাল ম্যাচের আগে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে বাবর বলেন, ‘আপনি যদি আমার কাছে জানতে চান তাহলে এশিয়া কাপ শুধু পাকিস্তানে হওয়া উচিত ছিল। দুর্ভাগ্যবশত এটি নিয়ে কিছুই করা যাবে না।’

আরো পড়ুন

ইংরেজি বলতে না পারায় এক শতাংশও লজ্জিত নই: রিজওয়ান

১৩ ঘন্টা আগে

একমাত্র ভারত ছাড়া সবগুলো দেশকেই ভ্রমণের ঝামেলায় পড়তে হবে। দুই দেশেই গিয়ে খেলতে হবে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নেপালকে। ৩০ আগষ্ট মুলতানে নেপালের বিপক্ষে উদ্বোধনী ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান। এর দুদিন পর ভারতের বিপক্ষে খেলতে শ্রীলঙ্কায় যেতে হবে বাবরের দলকে।

এদিকে ৩১ আগষ্ট পাল্লেকেলেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলতে নামবে বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসানের দলের পরের খেলা পাকিস্তানের লাহোরে, দুদিন পর। অন্যান্য দলকেও এমন ভ্রমণ জটিলতায় পড়তে হবে। তাতে করে ক্রিকেটাররা ভ্রমণ ক্লান্তিতে পড়তে পারেন। যদিও বাবর বলছেন, পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে তারা সূচিতেই খেলার জন্য প্রস্তুত।

বাবর বলেন, ‘পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে আমাদের যেকোন সূচি দেয়া হোক আমার সেটার জন্য প্রস্তুত। ব্যাক টু ব্যাক খেলার জন্য আমাদের ভ্রমণ করতে হবে এবং আমরা সেটার জন্য প্রস্তুত। আমাদের কোচ এবং সাপোর্ট স্টাফরা পরিকল্পনা তৈরি করেছে প্রতিটি খেলোয়াড়কে কতটা ব্যবহার করব। আমরা আমাদের ফ্লাইটগুলো এমনভাবে বুক করেছি যাতে ভ্রমণের সূচি আমাদের পর্যাপ্ত বিশ্রাম দেয়।’