অস্ট্রেলিয়ার কাছে হোয়াইটওয়াশ ইংল্যান্ড

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
‘ট্রফি না জিতলে এক মৌসুমে ৬০০—৭০০ রান করার দাম নেই’
১ মে ২৫
ডেভিড ওয়ার্নার ও ট্রাভিস হেডের সেঞ্চুরিতে পাহাড়সম লক্ষ্য পায় অস্ট্রেলিয়া। বড় তাড়া লক্ষ্য করতে নেমে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি ইংল্যান্ডের ব্যাটাররা। ব্যাটিং ব্যর্থতায় শেষ পর্যন্ত ২২১ রানের বড় ব্যবধানে হারে ইংলিশরা। ফলে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হলো জস বাটলারের দল।
মেলবোর্নে জয়ের জন্য ৩৬৪ রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। জস হেজেলউডের অফ স্টাম্পের বাইরের বলে ড্রাইভ করতে গিয়ে উইকেটকিপার অ্যালেক্স ক্যারির গ্লাভসে ক্যাচ দেন ডেভিড মালান। বাঁহাতি এই ব্যাটার এদিন আউট হয়েছেন ২ রানে। এরপর অবশ্য খানিকটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন জেসন রয় ও জেমস ভিন্স। তারা দুজনে মিলে যোগ করেন ৪২ রান।

প্যাট কামিন্সের বলে লেগ বিফোর উইকেটের ফাঁদে পড়ে রয় সাজঘরে ফিরলে ভাঙে এই জুটি। প্রথম দুই ম্যাচে ব্যর্থ হওয়া রয় এদিন আউট হয়েছেন ৩৩ রানে। চারে নামা স্যাম বিলিংস সাজঘরে ফিরেছেন মাত্র ৭ রানে। থিতু হওয়া ভিন্স শন অ্যাবটকে উইকেট দিয়ে আউট হয়েছেন ২২ রানে।
করোনা আক্রান্ত হেড, খেলবেন না লক্ষ্ণৌর বিপক্ষে
১৯ মে ২৫
এরপর ইংল্যান্ডের আর কোন ব্যাটারই সেভাবে দাঁড়াতে পারেননি। ফলে মাত্র ১৪২ রানে অল আউট হয়েছে ইংল্যান্ড। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে সর্বোচ্চ চারটি উইকেট নিয়েছেন অ্যাডাম জাম্পা। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন কামিন্স এবং অ্যাবট।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে অস্ট্রেলিয়াকে দারুণ শুরু এনে দেন হেড এবং ওয়ার্নার। উদ্বোধনী জুটিতে তারা দুজনে মিলে যোগ করেন ২৬৯ রান। ৯৭ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেয়া ওয়ার্নার এদিন আউট হয়েছেন ১০৬ রানে। এদিকে আরেক ওপেনার হেড আউট হয়েছেন ১৫২ রানের ইনিংস খেলে। ইংল্যান্ডের হয়ে চারটি উইকেট নিয়েছেন অলি স্টোন।