'মালিক দলে থাকলে পাকিস্তান হারতো না'

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
পিসিবির ৫ লাখ রুপির চাকরি ছেড়ে দিলেন মালিক
১৫ মে ২৫
টানা দুই ম্যাচ হেরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মিশন শুরু করেছে পাকিস্তান। যেখানে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও ব্যর্থ হয়েছে বাবর আজমের দল। দলের এমন বাজে পারফরম্যান্সে বড় দায় ব্যাটারদের। বিশেষ করে মিডল অর্ডার। গত কয়েক মাস ধরেই মিডল অর্ডার ব্যাটারদের অধারাবাহিকতা ভুগাচ্ছে পাকিস্তানকে। আকিভ জাভেদ মনে করেন, শোয়েব মালিক দলে থাকলে এই দুটি ম্যাচই পাকিস্তান জয় পেতো।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ম্যাচে শেষ ৬ বলে পাকিস্তানের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ১১ রান হাতে ছিল ৪ উইকেট। ব্রেড ইভান্সের করা শেষ ওভারের প্রথম তিন বল থেকে ৮ রান নিয়ে সেই সমীকরণটা সহজ করে ফেলে পাকিস্তান। কিন্তু চতুর্থ বল ডট আর পঞ্চম বলে নাওয়াজ সাজঘরে ফিরলে সমীকরণ দাঁড়ায় ১ বলে ৩ রানে। শেষ বলে শাহীন আফ্রিদি মাত্র ১ রান নিতে পারলে ১ রানে হারে পাকিস্তান।

১৩১ রানের জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে শুরু থেকেই ভুগতে থাকে পাকিস্তান। দুই ওপেনার বাবর আজম আর মোহাম্মদ রিজওয়ান দ্রুত সাজঘরে ফিরলে দলের বিপদ বাড়ে। তবে শান মাসুদের ব্যাটে আবারও ম্যাচে ফেরে তারা।
বাংলাদেশকে হালকাভাবে নিচ্ছি না: সালমান
১৮ ঘন্টা আগে
কিন্তু মিডল ওভারে পাকিস্তানের লাগাম টেনে ধরেন সিকন্দার রাজা। এই অলরাউন্ডার একই ওভারে শাদাব খান এবং হায়দার আলিকে সাজঘরে ফেরালে পাকিস্তানের আকাশে শঙ্কার মেঘ জমে। সেই মেঘই অমঙ্গলের বৃষ্টি হয়ে ঝড়েছে বাবর-রিজওয়ানদের ওপর।
আকিব জাভেদ বলেন, 'খেলোয়াড়দের মধ্যে মালিক দলে সবচেয়ে মানানসই এবং খেলাটা সে সবচেয়ে ভালো বোঝে। যদি সে দলে থাকত, (ভারত ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে) দুটি ম্যাচ পাকিস্তান জিততে পারত।'
এদিকে পাকিস্তানের ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ী দলের অংশ ছিলেন মালিক। সংক্ষিপ্ত সংস্করণের ক্রিকেটে ১২৪ ম্যাচে তার ব্যাট থেকে এসেছে ২ হাজার ৪৩৫ রান। পাশাপাশি বল হাতে শিকার করেছেন ২৮ উইকেট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিন সংস্করণ মিলিয়ে ৪৪৬ ম্যাচে ১১ হাজারের বেশি রান এবং ২০০ এর বেশি উইকেট আছে তার ঝুলিতে।