promotional_ad

বাউন্সার আইনেও বর্ণবাদী আচরণ খুঁজে পেলেন স্যামি

ছবিঃ সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


বর্ণবাদ ইস্যুতে শুরু থেকেই সোচ্চার রয়েছেন বিশ্বকাপজয়ী ক্যারিবীয় অধিনায়ক ড্যারেন স্যামি। ক্রিকেট খেলতে গিয়ে বার বার বর্ণবৈষম্যের শিকার হয়েছিলেন এই ক্রিকেটার। এবারে স্যামি সরব হয়ে উঠলেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) প্রবর্তিত নিয়ম নিয়ে।


৭০-৮০ এর দশকে ক্যারিবীয়ান বোলাররা একচেটিয়া শাসনতন্ত্র কায়েম করেছিল বিশ্ব ক্রিকেটে। দাপুটে বোলিংয়ের কারণে সে সময় সমীহ করা হত উইন্ডিজ বোলারদের। সে সময় তাদের প্রধান অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হত বাউন্সার।


promotional_ad

এ পরিস্থিতিতে ১৯৯১ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল প্রত্যেক ওভারে প্রত্যেক ব্যাটসম্যানকে একটাই বাউন্সার দেওয়ার নিয়ম চালু করেছিল। এরপর ১৯৯৪ সালে আইসিসি ওভারপ্রতি দুটি বাউন্সারের নিয়ম চালু করে। নিয়ম ভাঙলে পেনাল্টি ছিল দুই রান।


কিন্তু বিষয়টিকে বর্ণবাদের কাতারে ফেলেছেন ড্যারেন স্যামি। সম্প্রতি 'ফায়ার ইন ব্যাবিলন' নামে এক তথ্যচিত্রের বিশ্লেষণে এমনটাই দাবী করেছেন সাবেক এই অধিনায়ক।


স্যামি বলেন,  'অস্ট্রেলিয়ার জেফ টমসন-ডেনিস লিলি এবং অন্যরাও জোরে বল করত, ব্যাটসম্যানদের আহত করত। কিন্তু যেই একটা কালো দল বিধ্বংসী হয়ে উঠল, তখনই বাউন্সারের নিয়ম চালু হয়। আমার কাছে এটা হলো কৃষ্ণাঙ্গ একটা দলের সাফল্যকে আটকে দেওয়ার প্রচেষ্টা। আমার ভুল হতেই পারে, কিন্তু আমি এভাবেই দেখছি। আর এটা করা উচিত হয়নি।'


'হাঁটু গেড়ে ঘাড়ে পা দিয়ে চেপে থাকার ঘটনা অনেক কিছু মনে করাচ্ছে। এভাবেই ভাগ্যহীনদের শোষণ করছেন ক্ষমতাধররা।'



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball