promotional_ad

কেন এমন হার, ব্যাখা দিলেন মুশফিক

ছবিঃ বিসিবি, রতন গোমেজ
promotional_ad

|| ক্রিকফ্রেঞ্জি  করেসপন্ডেন্ট || 


টানা দুই ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছে বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচে ৯১ রানের বড় ব্যবধানে হারের পরও সিরিজে ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ ছিল তাদের সামনে। কিন্তু সে আশা গুঁড়ে বালি হয়েছে ব্যাটসম্যান এবং বোলারদের ব্যর্থতায়। বিবর্ণ পারফর্মেন্সের ধারাবাহিকতা বাংলাদেশ বজায় রেখেছে দ্বিতীয় ম্যাচেও। 


স্বাগতিকদের বিপক্ষে বিন্দুমাত্র লড়াই পর্যন্ত দেখাতে পারেনি তারা। দিন শেষে পরিণতি তাই ৭ উইকেটের বড় পরাজয়। শ্রীলঙ্কার কাছে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ হারের পর ব্যাটিং-বোলিং দুই ডিপার্টমেন্টকেই দুষেছেন উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম। 


টস জিতে শুরুতে ব্যাটিং করতে নেমে ১৫ ওভারের মাথায় তামিম, সৌম্য এবং মিঠুনের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তিনটি হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। তখন ছন্দ পতন হয় সফরকারীদের। সপ্তম উইকেটে মিরাজের সঙ্গে মুশফিক ৮৪ রানের জুটিটি না গড়লে ২০০ রানও হয়তো পার হতো না বাংলাদেশের। 



promotional_ad

শুরুর দিকে উইকেট হারানোকে পরাজয়ের অন্যতম কারণ হিসেবে আখ্যা দিয়ে মুশফিক বলেন, 'আমি এর আগেও বলেছি যে প্রথম দশ ওভারে দুই ওয়ানডেতেই ব্যাটিং এবং বোলিংয়ের দিক থেকে আমরা পিছিয়ে ছিলাম। কারণ এই উইকেটে আমার কাছে মনে হয় ১০ ওভারে ৭০ বা ৬৯ রান ওরা করেছে। ওরা আরেকটু ঝুঁকি নিয়ে খেললে আরো একটি, দুটি উইকেট পরে যেতে পারতো। সেটি হয়নি। আর আমরা যখন এই ১০ বা ১৫ ওভারের মাঝে কয়েকটি উইকেট হারিয়ে ফেলি তখন সেখান থেকে কামব্যাক করা অনেক কঠিন ছিল। আমি মনে করি যে এটাই আমাদের হারের কারণ যে প্রথম ১০-১৫ ওভারে ব্যাটিং কিংবা বোলিং দুটিতেই ভালো করতে পারিনি।'   


শেষের দিকে একজন আদর্শ পাওয়ার হিটারের অভাবও ভালোভাবে উপলব্ধি করেছে বাংলাদেশ। টপ অর্ডার এবং মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানরা ব্যর্থ হওয়ার পর হাল ধরার মতো তেমন কেউ ছিল না বাংলাদেশ দলে।


মুশফিক তাই বলেন, 'আমাদের এখানে তেমন কোনো পাওয়ার হিটার নেই যে আপনি শেষের ১০ ওভারে ১০০ রান নিয়ে সেটা কাভার করবেন। তাই এটি বেশ কঠিন হয়ে যায়। আমাদের শুরু থেকেই মিডল ওভারে এগুলো ক্যাচ আপ করতে হয় যেন যত দ্রুত সম্ভব আমরা পারি। ব্যাটিং দিয়ে যেন আমাদের কাজগুলো বেশি না করতে হয়।'


শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে দারুণ ব্যাটিং করেন উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম। ব্যাট হাতে তামিম ইকবাল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদদের মতো অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যানরা ভালো করতে না পারলেও দারুণ ধারাবাহিক ছিলেন তিনি।



প্রথম ম্যাচে ৬৭ রান করা এই ব্যাটসম্যান দ্বিতীয় ম্যাচে খেলেছেন ৯৮ রানের অপরাজিত ইনিংস। অন্যান্য ব্যাটসম্যানদের আশা যাওয়ার মিছিলের মাঝেও শক্ত হাতে হাল ধরে দলকে ২৩৮ রানের মাঝারি পুঁজি এনে দেন তিনি। 



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball