মালিঙ্গার চেয়েও এগিয়ে ছিল রুবেল: মাশরাফি

ছবি:

দলে গেইল-ম্যাককালাম আছে... সতীর্থরা তো একটু স্বস্তিতে থাকতেই পারে। রংপুর রাইডার্স ক্যাম্পে এমন অনুভূতি কাজ করেনি। উল্টো আসরের শুরুতে গেইল-ম্যাককালামদের রান খরার সময় স্থানীয় ক্রিকেটাররাই রংপুরকে টেনে নিয়েছে।
ব্যাটে-বলে রংপুরের হয়ে খেলা মোহাম্মদ মিঠুর ও রুবেল হোসাইনরা নিয়মিত পারফর্ম করেছে। অধিনায়ক মাশরাফি নিজেই যোগ্য অলরাউন্ডারের ভূমিকা পালন করেছেন।
তাই দলে গেইল-ম্যাককালাম আছে তাই স্থানীয়দের কাজটা সহজ হয়ে গেল... এমন ধারনা ল??লন করা সঠিক মানছেন না মাশরাফি। প্রথম আলোতে বিপিএল চ্যাম্পিয়ন মাশরাফি বলছেন,

'আমি তো বরং দেখলাম, প্রথম দিকে যখন বিদেশিরা রান পাচ্ছিলো না তখন স্থানীয়রাই এগিয়ে এল। তারা ভাবল, 'আমাদেরই কিছু করতে হবে।' গেইল-ম্যাককালামের মত ব্যাটসম্যান থাকার পরও নিজেরা দায়িত্ব নিচ্ছিল।
আমার কাছে এটা ইতিবাচক মনে হয়েছে। গেইলের ওই দুই ইনিংসবাদ দিলে মিঠুন অনেক ভালো পারফর্মেন্স করেছে। রুবেলের বোলিং দেখেন, মালিঙ্গার চেয়েও ভালো ছিল।'
বিপিএলের পঞ্চম আসরে ১১ ম্যাচ খেলে ১৫ উইকেট শিকার করেছিলেন রুবেল হোসাইন। সমান সংখ্যক উইকেট নিয়েছে মাশরাফি। রংপুরের বাঁহাতি স্পিনার নাজমুল ইসলাম ১০ ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন।
উইকেট নিয়েছেন ১২টি। রান তোলার ক্ষেত্রে সেরাদের তালিকায় আছে মোহাম্মদ মিঠুন। বিপিএলে বাংলাদেশিদের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান (৩২৯) এসেছে মিঠুনের ব্যাট থেকে।