রিশাদ খরুচে বোলিং না করলে আরো আগেই ম্যাচ শেষ করা যেত: পাইলট

ছবি: চার ওভারে ৪২ রান দেন রিশাদ হোসেন, ক্রিকফ্রেঞ্জি

টি-টোয়েন্টিতে সাম্প্রতিক সময়ে জয়ে ফিরতে শুরু করেছে বাংলাদেশ দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে জেতার পর পাকিস্তানের বিপক্ষেও জিতল লিটন দাসের দল। ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে জয়ের ধারা অব্যাহত রাখুক বাংলাদেশ, এমনটাই চাওয়া পাইলটের। তার মতে, একটানা জিততে থাকলে ড্রেসিং রুমের আবহ বদলে যাবে।
আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে রিশাদের চমক, লিটন-ইমনের উন্নতি
১৬ জুলাই ২৫
গতকালের ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ২০ ওভারে ১৩৩ রান করে বাংলাদেশ। জবাবে ১৯.২ ওভারে ১২৫ রানে থামে পাকিস্তানের ইনিংস। বাংলাদেশের হয়ে রিশাদ হোসেন ছাড়া সবাই তুলনামূলক কম রান দিয়েছেন।
পাইলটের মতে রিশাদ হোসেন কিছুটা খরুচে বোলিং না করলেও ম্যাচ আরো অনেক আগেই শেষ করতে পারত বাংলাদেশ। এ ছাড়াও ম্যাচে হাফ সেঞ্চুরি করা জাকের আলী অনিকের প্রশংসা করেন তিনি।

১০ বছরে লিটন সামর্থ্যের ৫০ শতাংশও দিতে পারেনি, দাবি পাইলটের
১৪ জুলাই ২৫
সাবেক এই উইকেটরক্ষক বলেন, 'শেষ ম্যাচটি জিততে পারলেও ভালো। যত জয় আপনি হাতে করে নিয়ে যাবেন, তত টিমের ড্রেসিংরুমটা হেলদি হবে। আত্মবিশ্বাস পাবে। সবকিছু মিলিয়ে বাংলাদেশ দারুণ খেলেছে। যদিও শেষদিকে ম্যাচটি ক্লোজ হয়ে গেছিল, আরেকটু আগে শেষ করা যেত। রিশাদ যদি ভালো বোলিং করত। একটু খরুচে বোলিং করেছে সে।'
'ব্যাটিংয়ে জুটিটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। জাকের আলী অনিক এবং মেহেদীর যে জুটিটা ছিল। একটা সুন্দর, সম্মানজনক রানে নিয়ে গেছে। এটাই সহজ করে দিয়েছে। শুরু থেকে বোলাররা প্রত্যেকে ভালো বোলিং করে গেছে।'
ম্যাচে চার ওভারে ৪২ রান দিয়েছেন রিশাদ। নিতে পেরেছেন কেবল একটি উইকেট। এ ছাড়া শেখ মেহেদী চার ওভারে ২৫, শরিফুল ইসলাম চার ওভারে ১৭, মুস্তাফিজুর রহমান ৩.২ ওভারে ১৫ ও তানজিম হাসান সাকিব চার ওভারে ২৩ রান খরচা করেন।