promotional_ad

অশ্বিন প্রতিপক্ষের সব ব্যাটারকে নিয়েই আলাদা পরিকল্পনা করে: রুট

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আরো পড়ুন

‘অশ্বিন বল হাতে নিলে গেইলের পা কাঁপতো’

২০ মার্চ ২৫
২০১১ সালের ফাইনালে ক্রিস গেইলকে আউট করেছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন, ফাইল ছবি

ভারতের মাটিতে তো বটেই, ক্রিকেট বিশ্বের যেকোনো কন্ডিশনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চলমান সিরিজেও ভারতকে জেতাতে অবদান রেখেছেন এই স্পিনার। শেষ টেস্টের আগে তাই তাকে নিয়ে বাড়তি পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন জো রুট।


ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চলতি টেস্টে ভারতের দ্বিতীয় বোলার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ৫০০ উইকেট নেয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেন অশ্বিন। ছোটো-বড় আরও অনেক রেকর্ডও করেছেন তিনি। ভারতকে সিরিজ জেতানোর পেছনে তার অবদান অনস্বীকার্য।


promotional_ad

রুটের মতে, প্রতিপক্ষের সব ব্যাটারকে নিয়েই আলাদাভাবে ভাবতে থাকেন অশ্বিন। যার কারণে তার বিপক্ষে বেশি ভুগতে দেখা যায় ব্যাটারদের। ধ্রুপদী এই বোলারের বোলিং দক্ষতা নিয়েও কথা বলেন রুট।


আরো পড়ুন

দীর্ঘ সময় পর ইংল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে রুট

৬ ফেব্রুয়ারি ২৫
২০২৩ বিশ্বকাপের পর এবার ওয়ানডে একাদশে ফিরলেন জো রুট, ফাইল ফটো

তিনি বলেন, 'অশ্বিন সব সময় ব্যাটারকে আউট করার উপায় খোঁজে। নানা কিছু চেষ্টা করতে থাকে। ওকে দীর্ঘ দিন ধরে দেখছি। প্রতিপক্ষের প্রত্যেক ব্যাটারকে নিয়ে ভাবে। অফস্পিনাররা সাধারণত যে ভাবে ক্রিজ় ব্যবহার করে, অশ্বিন তা করে না। ও একটু অন্য ভাবে ক্রিজ় ব্যবহার করে। কখনও বলকে বেশি স্পিন করায়। কখনও বল পাশাপাশি স্পিন করায়।'


'উইকেটের খুব কাছাকাছি বল রাখার চেষ্টা করে সব সময়। মাঝেমাঝে অফ স্টাম্পের একটু বাইরে বল রাখে। ওর হাতে ক্যারম বল রয়েছে। অশ্বিনের হাতে আরও কিছু অস্ত্র রয়েছে। কৌশল তৈরিতেও দক্ষ। তাই অশ্বিনের বল খেলা নিয়ে চিন্তা থাকেই। কোন বলে বিপদ লুকিয়ে থাকে, বোঝা যায় না। ওর বল খেলা সত্যিই বেশ কঠিন। যথেষ্ট দক্ষতা প্রয়োজন।'


এদিকে অশ্বিনের সঙ্গে ব্যাট-বলের লড়াইটা অবশ্য বেশ উপভোগ করেন রুট। ব্যাটারদের সাধারণত পরপর দুটি ডেলিভারি একইরকমভাবে করেন না অশ্বিন। বোলিংয়েও আনেন বৈচিত্র্য। এসব কারণে তাকে খেলাটা সহজ নয় বলেই মনে করেন রুট।


তিনি আরও বলেন, 'অশ্বিন কখনও পর পর দুটো বল এক রকম করে না। অনেক সময় ব্যাটারকে ক্রিজ থেকে বেরিয়ে খেলতে বাধ্য করে। সেই বল আবার মাটিতে পড়ার পর অন্য দিকে যায়। তখন দ্রুত পিছিয়ে যাওয়া কঠিন হয়। বলের সেলাই দারুণ ব্যবহার করে অশ্বিন। যা স্পিনারদের মধ্যে খুব একটা দেখা যায় না। বলের পালিশ কাজে লাগিয়েও ব্যাটারকে বিভ্রান্ত করতে পারে। বলের গতির হেরফের করে। অশ্বিনের বলে স্লিপে ক্যাচ যাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি।'



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball