শেষ ম্যাচ জেতার আনন্দ নিয়ে ঘরে ফিরতে চান সিমন্স
ছবি: ফিল সিমন্স, ক্রিকফ্রেঞ্জি
যদিও হোয়াইটওয়াশ তত্ত্বে বিশ্বাসী নন বাংলাদেশের হেড কোচ। সিরিজের তৃতীয় ম্যাচটি জিতেই ঘরে ফিরতে চান তিনি। এই ব্যাপারে ক্রিকেটারদেরও একই বার্তা দিয়ে রেখেছেন সিমন্স। শেষ ম্যাচে জয় ছাড়া কিছুই ভাবছেন না তিনি।
১০৬ রানে হারল বাংলাদেশ, সিরিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের
১৮ ঘন্টা আগেসিমন্স বলেন, 'হোয়াইটওয়াশের ব্যাপারে আমি এখনও কিছু জানি না। আমি জানি দুটি ম্যাচে আমরা জিতেছি, একটি বাকি আছে। বাকি ম্যাচটি জিতলে আপনি এটাকে কি বলবেন আমি জানি না, আমি সেটা নিয়ে কিছু বলব না। আমি শুধু বিশ্বাস করি আমার সিরিজ জিততে হবে এবং সিরিজটি আমরা জিতে নিয়েছি। একইসাথে আমি চাইব জয় দিয়েই সিরিজ শেষ করতে। আমরা যখন ঘরে ফিরব তখন যেন শেষ ম্যাচ জেতার আনন্দ নিয়ে ঘরে ফিরতে পারি।'
কয়েকদিন আগেই চিত্রটা ছিল ব্যতিক্রম। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে নিজেদের 'সবচেয়ে প্রিয়' ওয়ানডে ফরম্যাটে রীতিমতো খাবি খায় বাংলাদেশ। টানা তিন ম্যাচ হেরে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয় মেহেদী হাসান মিরাজের দল।
সেন্ট ভিন্সেন্টের দুঃসহ স্মৃতি পার করে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতা সহজ ছিল না বলেই মনে করেন সিমন্স। যদিও দলের বেশ কয়েকজন তরুণ ক্রিকেটারের উপর সেই ভরসা ছিল তার। শেখ মেহেদী, শামিম পাটোয়ারিরা সেই আশার প্রতিদান দিয়েছেন কোচকে।
১০ উইকেটের জয়ে বিশ্বকাপ মিশন শেষ বাংলাদেশের মেয়েদের
২৮ জানুয়ারি ২৫সিমন্স আরও বলেন, 'এই দলটা একটু আলাদা। এই দলে কয়েকজন নতুন ক্রিকেটার আছে। কয়েকজন ইনজুরির কারণে খেলছে না। তাই আপনি ভালো কিছুই প্রত্যাশা করবেন। টুর্নামেন্ট যত সামনে এগিয়েছে আমরা ভালো খেলেছি, যদিও ওয়ানডে সিরিজে আমরা জিততে পারিনি। তবে আমরা ভালো খেলেছি।'
'ওয়ানডে সিরিজ দলকে আত্মবিশ্বাস দিয়েছে। তারা এটাই মনে করেছে যে তারা ভালো খেলতে পারে। তবে এটা পুরোপুরি ভিন্ন ফরম্যাট। এই দলটা এই ফরম্যাটের অন্যতম কঠিন দল। আমরা যত সহজে ওদের বিপক্ষে জিতে গেছি ব্যাপারটা আসলে তত সহজ ছিল না। ছেলেদের প্রতি টুপি খোলা সম্মান। কেননা তারা সেন্ট কিটসে ওয়ানডে সিরিজ হেরে এখানে এসেছে এবং নিজেদের সবটুকু উজাড় করে দিয়েছে।'