promotional_ad

স্পিনসহায়ক উইকেট বানাতে পাকিস্তান দেরি করায় অবাক ম্যাককালাম

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আরো পড়ুন

ভুলে ভারতের জাতীয় সংগীত বাজানোয় আইসিসির কাছে ব্যাখ্যা চায় পাকিস্তান

২৩ ঘন্টা আগে
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংগীতের সময় ভারতের জাতীয় সংগীত ছাড়ে আইসিসি, ফাইল ফটো

উপমহাদেশে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ার মতো দলগুলো যখন খেলতে আসে, তখন বরাবরই স্পিনিং উইকেট বানায় এশিয়ার দেশগুলো। ভারত, শ্রীলঙ্কা এমনকি বাংলাদেশও গত কয়েকবছর সেটি নিয়মিতই করে আসছে। যদিও এই পথে সেভাবে হাঁটতে দেখা যায়নি পাকিস্তানকে। সম্প্রতি অবশ্য এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হারায় পাকিস্তান। নিজেদের মাঠে পাকিস্তান স্পিন উইকেট বানাতে এতো দেরি করল কেন সেটাই বুঝতে পারছেন না ব্রেন্ডন ম্যাককালাম।


এর আগে ২০২২ সালে পাকিস্তান সফরে এসেছিল ইংল্যান্ড। সেবারও পাকিস্তানের মাটিতে ফ্ল্যাট উইকেটে খেলে দলটি। এই সিরিজের প্রথম ম্যাচেও ফ্ল্যাট উইকেটে খেলা হয়। মুলতানে প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানের ৫৫৬ রানের জবাবে ইংল্যান্ড করে ৭ উইকেটে ৮২৩।


টেস্ট ইতিহাসে এটি ছিল চতুর্থ সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ। সেই ম্যাচে ক্যারিয়ার সেরা ৩১৭ রানের ইনিংস খেলেন হ্যারি ব্রুক। পরের ইনিংসে পাকিস্তানকে ২২০ রানে অলআউট করে ম্যাচটি ইনিংসে জেতে ইংল্যান্ড।



promotional_ad

মুলতানে দ্বিতীয় টেস্টে অবশ্য একেবারেই ভিন্ন চিত্র দেখা যায়। এই ম্যাচে ইংল্যান্ডের ২০ উইকেটই নেয় পাকিস্তানের দুই স্পিনার নোমান আলী ও সাজিদ খান। রাওয়ালপিন্ডিতে তৃতীয় টেস্টেও পাকিস্তানের স্পিনারদের কাছে হারে ইংল্যান্ড।


আরো পড়ুন

পাকিস্তানের বোলারদের গড় ওমান-যুক্তরাষ্ট্রের থেকেও খারাপ: আকরাম

৩২ মিনিট আগে
শাহীন শাহ আফ্রিদি (বামে), ওয়াসিম আকরাম (ডানে), ফাইল ফটো

সিরিজ হার নিয়ে ম্যাককালাম বলেন, 'যখন দলগুলো ইংল্যান্ডে আসে, আমরা এমন উইকেটে খেলি, যেগুলোতে আমরা খেলে অভ্যস্ত, যা আমাদের শক্তিকে বিকশিত করে, তার মাঝে কিছু দুর্বলতাও হয়তো থাকে, প্রতিটি দলের জন্যই ব্যাপারটি তাই।'


'আমি কিছুটা অবাক হয়েছি যে, পাকিস্তান এতটা সময় নিয়েছে (স্পিন সহায়ক উইকেট বানাতে)। কারণ, যখন আমরা শ্রীলঙ্কা, ভারত, বাংলাদেশে খেলতে যাই, সবসময় বল টার্ন করে। কয়েক বছর আগে (২০২২ সালের সফরে) বা এবার প্রথম টেস্টে উইকেট ছিল ফ্ল্যাট, এটি ছিল ভিন্ন চ্যালেঞ্জ… তবে অবশ্যই আমাদের দিক থেকে কোনো অজুহাত নেই, আমাদের সুযোগ ছিল।'


সিরিজে দুই ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়ে নোমান নেন ২০ উইকেট। সমান ম্যাচ খেলে সাজিদ নেন ১৯ উইকেট। এই দুই স্পিনারের দাপটেই মূলত সিরিজ হারে ইংল্যান্ড। তাদের কৃতিত্ব দিতে ভোলেননি ম্যাককালাম।



তিনি বলেন, 'এটাই জীবন। অবশ্যই আমরা সিরিজ জয়ের সুযোগ হাতছাড়া করেছি। আমরা কিছু বিষয় ভালো করেছি, কিন্তু শেষ পর্যন্ত চূড়ান্তভাবে হতাশ হয়েছি। তবে পাকিস্তান যেভাবে খেলেছে, তাদের অনেক প্রশংসা করতে হবে। কিন্তু আমরা নিজেরা জানি যে, আমাদের সুযোগ ছিল এর চেয়ে ভালো করার এবং এ নিয়ে আমরা কিছুটা হতাশ। পাকিস্তানের কৃতিত্ব প্রাপ্য, যেভাবে এই দুই স্পিনার (নোমান ও সাজিদ) বোলিং করেছে তা ছিল দুর্দান্ত।'



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball