মাসসেরার লড়াইয়ে কামিন্স-ফিলিপসের সঙ্গী তাইজুল

ছবি: আইসিসি

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
‘বরিশালের বেঞ্চ দিয়ে অন্য দলের চেয়ে ভালো দল বানানো যাবে’
৩১ জানুয়ারি ২৫
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন তাইজুল ইসলাম। বাংলাদেশকে সিলেট টেস্ট জেতাতে বড় ভূমিকাও রেখেছিলেন তিনি। তাতে পুরো সিরিজে দারুণ বোলিং করা তাইজুল পেয়েছেন আইসিসির মাসসেরা ক্রিকেটার হওয়ার মনোনয়ন। ডিসেম্বর মাসের সেরা খেলোয়াড় হওয়ার দৌড়ে তাইজুলের সঙ্গে আছেন প্যাট কামিন্স এবং গ্লেন ফিলিপস।
সিলেট টেস্টে মাহমুদুল হাসান জয়, কেন উইলিয়ামসন, নাজমুল হোসেন শান্তরা ব্যাট হাতে রান পেয়েছিলেন সবাই। তবে প্রথম টেস্টে ব্যবধান গড়ে দিয়েছেন তাইজুল। নিউজিল্যান্ডকে ১৫০ রানে হারানোর ম্যাচে দুই ইনিংস মিলে ১০ উইকেট নেন বাঁহাতি এই স্পিনার। দ্বিতীয় টেস্টেও ভালো বোলিং করেছিলেন তাইজুল।

কিউইদের কাছে ম্যাচ হারলেও পাঁচটি উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। পুরো সিরিজে সব মিলিয়ে তাইজুল নিয়েছেন ১৫ উইকেট। জিতেছেন সিরিজ সেরার পুরস্কারও। এমন পারফরম্যান্সের পর আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা খেলোয়াড় হওয়ার মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি। মাসসেরা ক্রিকেটার হতে তাইজুলকে লড়াই করতে হবে ফিলিপস এবং কামিন্সের সঙ্গে।
কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নাম সরিয়ে নিলেন মাহমুদউল্লাহ, 'বি' ক্যাটাগরিতে মুশফিক
৮ ঘন্টা আগে
মারকুটে ব্যাটিংয়ে পরিচিত হলেও সিলেট টেস্টে অফ স্পিনে জাদু দেখান ফিলিপস। পুরো ম্যাচে ৫ উইকেট নেয়ার পাশাপাশি ৬২ বলে ৪২ রানের ইনিংস খেলেছেন কিউই এই ব্যাটার। ফিলিপস নিজের জাত আরও ভালোভাবে চিনিয়েছেন দ্বিতীয় টেস্টে। মিরপুরের স্পিন স্বর্গে ৩১ রানে ৩ উইকেট নেয়ার পর ব্যাটিংয়েও অবদান রেখেছেন।
৪৬ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে আসেন ফিলিপস। এরপর খেলেছেন ৭২ বলে ৮৭ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় ইনিংসেও খেলেছেন অপরাজিত ৪০ রানের ম্যাচজয়ী ইনিংস। এমন পারফরম্যান্সের পর মিরপুর টেস্টে ম্যাচসেরা হয়েছিলেন ফিলিপস। এবার পেলেন মাসসেরার মনোনয়ন।
পাকিস্তানের বিপক্ষে জিততে বল হাতে বড় ভূমিকা ছিল কামিন্সের। প্রথম টেস্টে ৩১৭ রান তাড়ায় ২ উইকেটে ১১০ রান তুলেছিল পাকিস্তান। এমন সময় বোলিংয়ে এসে ফেরান ৬০ রান করা শান মাসুদ। এরপর দ্রুতই বাকি ব্যাটারদের ফেরান। মেলবোর্ন টেস্টের দুই ইনিংসেই পাঁচটি করে উইকেট নিয়েছিলেন কামিন্স। যার ফলে জিতেছেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার। তাকেও রাখা হয়েছে মাসসেরার মনোনয়নে।