সেঞ্চুরিটা বিফল মনে হচ্ছে সৌম্যের

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
সৌম্যকে ছোঁয়া হলো না নাইমের
৯ মার্চ ২৫
লম্বা সময় পর কোনো কিছু না করেই জাতীয় দলে ডাক পেয়েছেন সৌম্য সরকার। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে শূন্য রানে ফিরলেও দ্বিতীয় ম্যাচে অসাধারণ এক সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন তিনি। যদিও বাংলাদেশ দল না জিততে পারায় সেঞ্চুরিতি বিফল মনে হচ্ছে সৌম্যের।
ওপেনিংয়ে নেমে ১৫১ বলে ১৬৯ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলেছেন সৌম্য। তার দুই ছক্কা এবং ২২ চারের ইনিংসে বাংলাদেশ করে ২৯১ রান। পরে অবশ্য কিউই টপ অর্ডার ব্যাটারদের নৈপুণ্যে ম্যাচটি সাত উইকেটে হারে বাংলাদেশ। ব্যক্তিগতভাবে কিছুটা খুশি থাকলেও দলগতভাবে একেবারেই 'মলিন' সৌম্য।

ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, 'সেঞ্চুরিটা বিফল মনে হচ্ছে। অবশ্যই আমরা যদি ম্যাচটা জিততাম তাহলে আরও ভালো লাগত। ব্যক্তিগতভাবে ভালো লাগছে, কিন্তু দিন শেষে না। কেননা এটা টিম গেম। যদি জিততাম তাহলে দিন শেষে ভালো লাগা কাজ করত। ভালো স্মৃতি থাকতো।'
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে মাহমুদউল্লাহর অবসর
১৪ ঘন্টা আগে
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে মাত্র ৪৪ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এনামুল হক বিজয় ২, নাজমুল হোসেন শান্ত ৬ এবং লিটন দাস ৬ রানে ফিরলে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। পরে সৌম্যের সেঞ্চুরি এবং মুশফিকুর রহিমের ৪৫ রানে ম্যাচে ফিরে লাল-সবুজের দল।
শেষদিকে ২৬ বলে ১৯ রান করে সৌম্যকে উপযুক্ত সঙ্গ দেন মেহেদী হাসান মিরাজও। সৌম্যের মতে, গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মুশফিক-মিরাজরানা ফিরলে আরও বেশি রান করতে পারত বাংলাদেশ। আর তখনই ম্যাচটি জয়ের সম্ভাবনা বাড়তে পারত।
সৌম্য আরও বলেন, 'পাওয়ার প্লে তে আমাদের তিন উইকেট না পড়লে হয়ত পরে যে জুটিগুলো হয়েছে মুশফিক ভাইয়ের সাথে...মিরাজের সাথে সেগুলো আরও বড় করতে পারতাম। আবার মুশফিক ভাই- মিরাজ আউট না হলে আরও ৪০-৫০ রান করতে পারতাম আমরা।'
'দলের রান তিনশ পার হতো। তাহলে ভিন্ন অবস্থা হতে পারত। এটাই নিউজিল্যান্ডের সাথে সর্বোচ্চ রান। কিন্তু সেসময় মুশফিক ভাই বা মিরাজ ক্লিক করলে স্কোর আরও লম্বা হতো, তিনশ পার করত।'