কিশান-জায়সাওয়ালদের ঝড়ো ফিফটিতে এগিয়ে গেল ভারত

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
৪ মাসের জন্য ছিটকে গেলেন উড
১৩ মার্চ ২৫
তিরুবনন্তপুরমে টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারের হাফ সেঞ্চুরিতে ২০ ওভারে করে ৪ উইকেটে ২৩৫ রান তোলে ভারত। জবাবে মার্কাস স্টইনিস, ম্যাথু ওয়েডদের বিধ্বংসী ইনিংসের পরও ১৯১ রানে থামে অস্ট্রেলিয়া। পাঁচ ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৪৪ রানে জিতে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল স্বাগতিকরা।
টস হেরে ব্যাটিং পাওয়া ভারতকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন ইয়াশভি জায়সাওয়াল। ষষ্ঠ ওভারে দলীয় ৭৭ রানে প্রথম ব্যাটার হিসেবে এই ওপেনার আউট হন ২৫ বলে ৫৩ রান করে। আরেক উদ্বোধনী ব্যাটার রুতুরাজ গায়কোয়াড় তারপর ইশান কিশানকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে যোগ করেন ৮৭ রান।

৩২ বলে ৫২ রানের ঝড়ো হাফ সেঞ্চুরিত পর কিশান ফিরলেও গায়কোয়াড় ধীরে সুস্থে খেলতে থাকেন। চারে নেমে সুবিধা করতে পারেননি সূর্যকুমার যাদব। ১০ বলে ১৯ রান করে ফিরে যান তিনি। এরপর রিঙ্কু সিংয়ের ঝড়ে এগিয়ে যায় ভারত।
অলরাউন্ডার মার্শ এখন আইপিএলে শুধুই ব্যাটার
১৩ মার্চ ২৫
মাত্র ৯ বলে চারটি চার ও দুটি ছক্কায় ৩১ রানে অপরাজিত থাকেন রিঙ্কু। শেষ উইকেট হিসেবে বিদায় নেয়ার আগে ৪৩ বলে ৫৮ রান করেন গায়কোয়াড়। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে ৪৫ রান খরচায় তিন উইকেট নেন নাথান এলিস।
লক্ষ্য তাড়া করতে নামা অজিদের শুরুটা খারাপ ছিল না। স্টিভ স্মিথকে নিয়ে উদ্বোধনী জুটিতে ১৭ বলেই ৩৫ রান তোলেন ম্যাথু শর্ট। ১০ বলে ১৯ রান করে রবি বিষ্ণইর গুগলিতে শর্ট বোল্ড হওয়ার পরই অস্ট্রেলীয় ইনিংসে ধ্বস নামে।
অনেকটা আচমকা ৫৮ রান তুলতে চার উইকেটে হারায় দলটি। এরপর অবশ্য মার্কাস স্টইনিস এবং টিম ডেভিডের ব্যাটে কিছুটা আশা খুঁজে পায় অজিরা। যদিও ১৪তম ওভারে ২২ বলে ৩৭ রান করে বিষ্ণইর বলে ফিরে যান ডেভিড।
তারপর আবার উইকেট হারাতে শুরু করে অজিরা। তাকে সঙ্গ দেয়া স্টইনিস ২৫ বলে ৪৫ রান করে মুকেশ কুমারের বলে ফিরে যান। ওয়েডের ২৩ বলে অপরাজিত ৪২ রানের ইনিংসটি কেবল পরাজয়ের ব্যবধানই কমিয়েছে।