উইকেট পরিবর্তনের ঘটনায় ইতিবাচক উইলিয়ামসন

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক র??পোর্ট ||
ভারতের সুবিধা নয়, ফাইনালে নিয়ে ভাবছেন উইলিয়ামসন
৬ মার্চ ২৫
ভারত-নিউজিল্যান্ডের সেমিফাইনাল ম্যাচের দিন সকালে উইকেট পরিবর্তন নিয়ে একটি প্রতিবেদন করে ইংল্যান্ডের গণমাধ্যম ডেইলি মেইল অনলাইন। এ নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নিয়ে প্রচুর সমালোচনা হয়। এক পর্যায়ে আইসিসি জানিয়ে দেয়, যেটাই হয়েছে তা ছিল নিয়মের মধ্যে। সেমিফাইনাল হেরে যাওয়া কিউই দলপতি কেন উইলিয়ামসনও মনে করেন এমনটাই।
ম্যাচের আগে সেই গণমাধ্যমটি জানায়, সেমিফাইনাল নাকি এমনই এক উইকেটে খেলা হবে যেখানে পূর্বেও দুটি ম্যাচ হয়েছে। ভারতের স্পিনার কুলদিপ যাদব-রবীন্দ্র জাদেজারা যেন পুরোপুরি সাহায্য পান সেই কারণেই নাকি এই ব্যবস্থা করে দেয় বোর্ড অব কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া (বিসিসিআই)। যদিও ম্যাচটিতে আদতে স্পিনারদের তেমন ভূমিকাই ছিল না।

ম্যাচ শেষে উইলিয়ামসন বলেন, ‘না (কোনো ভুল ছিল না)। আমি বুঝাতে চাচ্ছি, হ্যাঁ ব্যবহৃত উইকেটে খেলা হয়েছে। কিন্তু খুব দারুণ ছিল। আমরা সকলেই দেখতে পেয়েছি, তারা প্রথম ইনিংসে প্রচুর রান করতে পেরেছে। এবং কন্ডিশন কৃত্রিম আলোয় কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। এটা পুরো প্রতিযোগিতায় আমরা দেখেছি।’
অশ্বিনের চোখে বরুণই ছিলেন টুর্নামেন্ট সেরা
১১ মার্চ ২৫
সেমিফাইনাল ম্যাচটির জন্য নাকি মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের ৭ নম্বর উইকেটটি পূর্বনির্ধারিত ছিল। সেটা বাদ দিয়ে নাকি ৬ নম্বর উইকেটে খেলা হয়েছে। একই উইকেটে গ্রুপ পর্বে খেলেছে ইংল্যান্ড-সাউথ আফ্রিকা এবং ভারত-শ্রীলঙ্কা। এদিকে ৭ নম্বর উইকেটে এখানে খেলাই হয়নি।
যা হয়েছে সেটা নিয়মের মধ্যেই, এমনটাই মনে করেন উইলিয়ামসন। তিনি বলেন, ‘এটা ঠিক আছে। আপনি আশা করতেই পারেন এবং তারা ভালো খেলেছে। এটা হতাশার যে আপনি এই পর্যায়ে (সেমি-ফাইনাল) এসে সামনে আর যেতে পারছেন না। একই সঙ্গে আপনি দেখতে পারছেন, সাত সপ্তাহের কঠোর পরিশ্রমের পর ছোট কয়েকটি মুহূর্তের কারণে আপনি পিছিয়ে পড়েছেন। বলতে দ্বিধা নেই, আমরা সেরা দলটার কাছেই হেরেছি।’
ম্যাচটিতে আগে ব্যাটিং করে বিরাট কোহলি এবং শ্রেয়াস আইয়ারের সেঞ্চুরিতে চার উইকেটে ৩৯৭ রান তোলে ভারত। জবাবে ড্যারিল মিচেলের সেঞ্চুরিতে ৩২৭ রান করে কিউইরা। ভারতের ৭০ রানের জয়ে বিশাল অবদান রাখেন মোহাম্মদ শামি। ৫৭ রান খরচায় সাত উইকেট নেন তিনি।