ইংরেজি অভিধানে ‘বাজবল’, ল্যাবুশেন বলছেন ‘আবর্জনা’

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
পরের প্রজন্মের জন্য ট্রফি জিততে চান মিরাজ
২৩ ঘন্টা আগে
টেস্ট ক্রিকেটের ধারাকেই যেন বদলে দিয়েছে 'বাজবল' তত্ত্ব। টেস্ট ক্রিকেটের এই আধুনিকায়নের মূলে রয়েছেন ইংল্যান্ডের টেস্ট দলের প্রধান কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককালাম। তার হাত ধরেই ৫ দিনের টেস্ট হয়ে উঠেছে আরও আক্রমণাত্মক, আরও আকর্ষণীয়।
ম্যাককালামের ডাকনাম বাজ তার সঙ্গে বল জুড়ে দিয়ে ব্রিটিশ মিডিয়া নতুন এই ধরনের টেস্ট খেলার নাম দিয়েছে 'বাজবল'। অন্য অনেক দেশও একই ধারা অনুসরণ করছে এখন। এবার সেই শব্দ যুক্ত করা হয়েছে কলিন্স ডিকশনারিতে।

২০২৩ সালে নতুন ১০টি শব্দ অন্তর্ভুক্ত করেছে কলিন্স। অভিধানে বাজবলের অর্থ হিসেবে লিখা হয়েছে, ‘টেস্ট ক্রিকেটের নতুন শৈলী, যেখানে ব্যাটিং দল অত্যন্ত আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে খেলে।’
অস্ট্রেলিয়ায় ‘বাজবল’ ঝুঁকিপূর্ণ হবে, দাবি ওয়ার্নারের
১৫ মার্চ ২৫
এই শব্দের উৎপত্তির ইতিহাস হিসেবে লিখা হয়েছে, ‘সি২১: ব্রেন্ডন ম্যাককালামের (নামের) অনুসারে, যিনি বাজ নামে পরিচিত (জন্ম ১৯৮১), নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটার এবং কোচ।’
'বাজবল' নামটি প্রথম ব্যবহার করেছিলেন জনপ্রিয় ক্রিকেট পোর্টাল ইএসপিএন ক্রিকইনফোর যুক্তরাজ্যের সম্পাদক অ্যান্ড্রু মিলার। ২০২২ সালের জুনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ইংল্যান্ড সিরিজে একটি পর্বে তিনি এই নাম দিয়েছিলেন ইংল্যান্ডের আক্রমণাত্মক ক্রিকেট পদ্ধতির।
অবশ্য অভিধানে 'বাজবল' শব্দটি যুক্ত করার সিদ্ধান্ত ভালোভাবে নেননি অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটার মার্নাস ল্যাবুশেন। তিনি এটাকে 'আবর্জনা' আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, 'ওহ ম্যান, ঐটা আবর্জনা। আমি জানি না ঐটা কী। নিয়ে কথা বলছ। সত্যি বলতে কী তুমি কি নিয়ে কথা বলছ আমি জানি না।'
বাজবল ছাড়াও কলিন্সের অভিধানে যুক্ত হওয়ার আরও কয়েকটি শব্দ হলো, এআই, ক্যানন ইভেন্ট, ডিব্যাঙ্কিং, ডিইনফ্লুয়েন্সিং, গ্রিডফ্লেশন, নেপো বেবি, সিম্যাগলুটাইড, আলট্রাপ্রসেসড ও ইউলেজ।